RG Kar Incident: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে আরজি করের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিল কেন্দ্রীয় বাহিনী

Central Force: পুলিশ নয়, এবার থেকে আরজি করে দায়িত্বে কেন্দ্রীয় বাহিনী ...
RG_Kar_Incident_(5)
RG_Kar_Incident_(5)

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে আরজি কর (RG Kar Incident) হাসপাতালে এবার থেকে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। দুদিন আগে শীর্ষ আদালত এই নির্দেশ দিয়েছিল। বৃহস্পতিবার দুপুরেই আরজি করে পৌঁছল কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিশাল দল। এবার থেকে হাসপাতালের নিরাপত্তার বিষয়টি তারা দেখভাল করবে বলে জানা গিয়েছে।

আরজি করে থাকবে দুই কোম্পানি বাহিনী (RG Kar Incident)

সিআইএসএফ জওয়ান সাধারণত মোতায়েন থাকে বিমানবন্দর, খনি এলাকা, বন্দরের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে। সরকারি হাসপাতালে (RG Kar Incident) সিআইএসএফ মোতায়েন করার নির্দেশ দিয়ে সেখানকার নিরাপত্তার বিষয়টিকেও বিমানবন্দর বা খনি এলাকার মতো গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করেছে দেশের শীর্ষ আদালত। জানা গিয়েছে, সাধারণত এক কোম্পানি বাহিনীতে ৮০ থেকে ১২০ জন কেন্দ্রীয় জওয়ান থাকেন। আরজি করে থাকবে দুই কোম্পানি বাহিনী। অর্থাৎ, থাকবেন এক সুপারিন্টেন্ডেন্ট-সহ প্রায় ১৫১ জওয়ান। আধাসেনার ওই দলে রয়েছেন বহু মহিলা জওয়ানও।

এদিন দুপুরে আরজি করের প্রশাসনিক ভবনের সামনে জড়ো হন তাঁরা। পরে, কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনার পর কার কোথায় ডিউটি, তা জানিয়ে দেওয়া হয়। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার আরজি করের মামলার শুনানি ছিল সুপ্রিম কোর্টে। হাসপাতালের নিরাপত্তার জন্য সিআইএসএফ মোতায়েনের নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত। তার পরেই বুধবার সকালে আরজি করে যান সিআইএসএফ-এর কর্তারা। নেতৃত্বে ছিলেন বাহিনীর ডিআইজি কে প্রতাপ সিং। এরপর আরজি কর থেকে লালবাজারে যান তাঁরা। বুধবার রাতে ফের আরজি কর হাসপাতালে গিয়েছিলেন সিআইএসএফ-এর কর্তারা। তখনও নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এক দফা আলোচনা করেন তাঁরা।

আরও পড়ুন: ব্র্যান্ড ভ্যালু হারানোর ভয়! মিছিলে নেই, মেয়ের সঙ্গে মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রতিবাদ সৌরভের

প্রসঙ্গত, আরজি করে (RG Kar Incident) তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুন করার ঘটনায় উত্তাল গোটা দেশ। হাসপাতালের মধ্যে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তার দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন চিকিৎসকেরা। বিক্ষোভ শুরু হয়েছে দেশের অন্য হাসপাতালগুলিতেও। এর মাঝেই গত ১৪ অগাস্ট রাতে আরজি করে হামলা চালায় একদল দুষ্কৃতী। ভাঙচুর করা হয় জরুরি বিভাগে। ফলে, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন আন্দোলনকারীরা। এর পরেই হাসপাতালে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।

 

দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

Share:

Facebook
Twitter
WhatsApp
LinkedIn

You may also like

+ There are no comments

Add yours

Recent Articles