মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্দোনেশিয়ার বালিতে শুরু হল জি-২০ বৈঠক। গতকালই জি২০ সম্মেলনে যোগ দিতে বালিতে পা রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আজ ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি জোকো উইডোডো তাঁকে সম্মেলন স্থলে আমন্ত্রণ জানান। সম্মেলনের ফাঁকেই তাঁকে দেখে এগিয়ে যান আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। গলা মেলান বন্ধু ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ।
#WATCH | US President Joe Biden walks over to PM Narendra Modi before the start of #G20Summit in Bali, Indonesia.
— ANI (@ANI) November 15, 2022
(Source: DD) pic.twitter.com/2ULTveCaqh
মোদি-বাইডেন মুখোমুখি
বৈঠকের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে দেখে এগিয়ে আসেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তাঁদের দুজনের মধ্যে ক্ষণিক আলাপচারিতা হয়। সৌহার্দ্য বিনিময় করেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান। এর আগে গতকালই চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং দেখা করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে। দুজনের মধ্যে তাইওয়ান প্রসঙ্গ নিয়ে আলোচনা হয় বলে খবর।
PM @narendramodi and @POTUS @JoeBiden interact during the @g20org Summit in Bali. pic.twitter.com/g5VNggwoXd
— PMO India (@PMOIndia) November 15, 2022
মাক্রঁ-মোদি সাক্ষাত
জি২০ সম্মেলনের ফাঁকে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁর সঙ্গে দেখা হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। দুজনের মধ্যেই কিছুক্ষণ কথা হয়। তবে কী নিয়ে কথা হয়েছে তা বিস্তারিত জানা যায়নি। বালিতে জি-২০ সম্মেলনের ফাঁকে চিনের রাষ্ট্রনেতা শি জিনপিংয়ের সঙ্গেও বৈঠক করেন মাক্রঁ। প্যারিস ও বেজিংকে ইউক্রেনের যুদ্ধের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ম্যাক্রঁ।
A brief discussion at the start of the @g20org Summit with President @EmmanuelMacron. pic.twitter.com/VEuZrWqRjc
— PMO India (@PMOIndia) November 15, 2022
বৈঠকে কী বললেন মোদি
এদিন বৈঠকে মোদি বলেন, "ভারত বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনৈতিক শক্তি। আমরা অবশ্যই জ্বালানি সরবরাহের ক্ষেত্রে কোনও বিধিনিষেধ আরোপ করব না। আমাদের জ্বালানির বাজারে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে হবে। ভারত পরিচ্ছন্ন শক্তি এবং পরিবেশের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।" যুদ্ধ- হিংসার পথ ত্যাগ করে শান্তিই শ্রেয় বলে দাবি করেন মোদি।
PM @narendramodi attends the #G20Indonesia Working Session on food & energy security.
— Arindam Bagchi (@MEAIndia) November 15, 2022
In his intervention, underlined the criticality of resilient supply chains for food, fertilisers & energy, and the need for affordable finance for smooth energy transition for the Global South. pic.twitter.com/ZZ4XVoOG8b
তিনি বলেন, " দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে বিশ্বের সর্বনাশ হয়েছিল। এরপর ওই সময়ের নেতারা শান্তির পথে চলার প্রাণপণ চেষ্টা চালান। এবার আমাদের পালা। কোভিড পরবর্তী সময়ের জন্য একটি নতুন বিশ্বব্যবস্থা তৈরির দায়িত্ব আমাদের কাঁধে।"
দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।
+ There are no comments
Add yours