Modi Govt: “মোদি সরকারের আমলেই সব চেয়ে বেশি চাকরি হয়েছে”, বললেন আইএমএফের প্রাক্তন কর্তা...
মোদি জমানায়ই রেকর্ড সংখ্যক কর্মসংস্থান, বলছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ। ফাইল ছবি।
মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০১৮-র ডিসেম্বর – ব্যবধান মাত্র ১৬ মাস। এই সময়সীমায় চাকরি হয়েছে প্রায় দু’কোটি (Economist Surjit Bhalla)। ২০১৯ সালেই এই দাবি করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর দাবি যে নিছক দাবিই নয়, তা জানিয়ে দিলেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ তথা আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের (আইএমএফ) ভূতপূর্ব এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর সুরজিত ভাল্লা। তাঁর দাবি, নরেন্দ্র মোদির জমানায় ব্যাপক চাকরির সৃষ্টি হয়েছে। গত সাত-আট বছরে সংখ্যাটা ছুঁয়েছে প্রায় ১০ মিলিয়ন।
ইউপিএ জমানার তুলনায় এনডিএ আমলে যে বেশি চাকরি হয়েছে, তাও মনে করিয়ে দেন এই বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ (Economist Surjit Bhalla)। তিনি বলেন, “২০০৪ সাল থেকে ২০১৩ পর্যন্ত ইউপিএ জমানায় খুব কম চাকরি হয়েছিল।” সেই সময়টাকে তিনি ভূষিত করেছেন ‘জবলেস গ্রোথ’ পর্ব হিসেবে।
সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে ভাল্লা বলেন, “চাকরি সৃষ্টির ক্ষেত্রে মোদি সরকার রেকর্ড ছুঁয়েছে। ভারতের ইতিহাসে এর আগে পর্যন্ত এত কর্মসংস্থানের রেকর্ড নেই।” এর পরেই তিনি বলেন, “গত সাত-আট বছরে চাকরি হয়েছে ১০ মিলিয়নেরও বেশি।” ভাল্লা প্রধানমন্ত্রীর ইকনমিক অ্যাডভাইসরি কাউন্সিলের সদস্য ছিলেন। তিনি বলেন, “অটল বিহারী বাজপেয়ীর জমানা এবং নরেন্দ্র মোদির আমল এই দুই প্রধানমন্ত্রীর কার্যকালেই দেশে সব চেয়ে বেশি কর্মসংস্থান হয়েছে।” প্রসঙ্গত, সম্প্রতি আন্তর্জাতিক লেবার অর্গানাইজেশনের একটি রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, ২০২২ সালে ভারতে মোট জনসংখ্যার প্রায় ৮৩ শতাংশ তরুণই বেকার।
আরও পড়ুুন: ধেয়ে আসছে কালবৈশাখী, ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি কোথায়, কখন জানেন?
ভাল্লা বলেন, “আপনারা যদি ২৯ বছরের ঊর্ধ্বে তরুণদের ডেটা দেখেন, ভারতে বেকারত্বের হারের দিকে তাকান, যে দেশ বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ, দেখবেন যেখানে ওয়ার্কফোর্সও প্রায় এক শতাংশ, একে বেকারত্ব বলা যায় না।” তিনি বলেন, “বিশ্বের সর্বত্রই তরুণদের মধ্যে ফ্রিকশনাল বেকারত্ব উচ্চতর। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে বিজেপি। উনিশের সাধারণ নির্বাচনেও আবারও ক্ষমতায় আসে মোদি সরকার। তাঁর আমল থেকেই বাড়ছে কর্মসংস্থান (Economist Surjit Bhalla)।”
দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Whatsapp, Facebook, Twitter, Telegram এবং Google News পেজ।