img

Follow us on

Friday, Nov 22, 2024

Karnataka: আইটি সেক্টরে ১৪ ঘণ্টা কাজ! ফের বিতর্কে কর্নাটক সরকার

Employees Union: ১৪ ঘণ্টা কাজের প্রস্তাব আইটি সেক্টরে, কংগ্রেস সরকারের মুন্ডুপাত করছে ইউনিয়ন...

img

আইটি সেক্টরে ১৪ ঘণ্টা কাজের প্রস্তাব কর্নাটক সরকারের, ক্ষোভ। ফাইল ছবি।

  2024-07-21 18:00:33

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইটি কর্মীদের কাজের সময়সীমা ছিল ১০ ঘণ্টা। এবার সেটাই বাড়িয়ে প্রায় ১৪ ঘণ্টা করার কথা ভাবছে কর্নাটকের (Karnataka) সিদ্দারামাইয়ার সরকার। সম্ভাব্য প্রস্তাবের কথা প্রকাশ্যে আসতেই দেশজুড়ে তৈরি হয়েছে (Employees Union) বিতর্ক। 

কী বলা হয়েছে নয়া প্রস্তাবে (Karnataka)

চাকরির ক্ষেত্রে কন্নড়ভাষীদের সংরক্ষণ বিল নিয়ে দিন কয়েক আগেই সমালোচনার ঝড় বয়ে গিয়েছিল কর্নাটকে। তার রেশ ফিকে হওয়ার আগেই ফের বিতর্কে সিদ্দারামাইয়ার সরকার। আইটি ক্ষেত্রে কাজের সময় বাড়ানোর জন্য ‘কর্নাটক দোকান ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান আইন ১৯৬১’ সংশোধন করার পরিকল্পনা করেছে কর্নাটক সরকার। নয়া এই প্রস্তাব অনুযায়ী, আইটি, আইটিইএস কিংবা বিপিও ক্ষেত্রে কর্মরতদের প্রয়োজনে দিনে ১২ ঘণ্টার বেশি অতিরিক্ত সময় কাজ করার অনুমতি দেওয়া যেতে পারে। তবে একটানা তিন মাসে ১২৫ ঘণ্টার বেশি নয়।

প্রস্তাবকে ঘিরে শুরু বিতর্ক

প্রসঙ্গত, শ্রম আইন অনুযায়ী, বর্তমানে দৈনিক কাজের সময়সীমা সর্বোচ্চ ১২ ঘণ্টা, সপ্তাহে ৪৮ ঘণ্টা। ১৪ ঘণ্টার কর্মদিবসের প্রস্তাবটি (Karnataka) নিয়ে আলোচনার জন্য রাজ্যের তথ্য প্রযুক্তি সংস্থাগুলির সঙ্গে শ্রম বিভাগ বৈঠক করেছে বলে খবর। এর পরেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। শ্রমমন্ত্রী সন্তোষ লাড, শ্রম বিভাগের প্রধান সচিব মহম্মদ মহসিন এবং আইটি-বিটি বিভাগের প্রধান সচিব একরূপ কৌরের সঙ্গে এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের সদস্যরা দেখা করেছেন বলে খবর।

নয়া প্রস্তাবকে ‘অমানবিক’ আখ্যা দিয়েছে ট্রেড ইউনিয়নগুলি। কেআইটিইউ-এর সম্পাদক সুরজ নিদিয়াঙ্গা বলেন, “দৈনিক আট ঘণ্টার হিসেবে এতদিন তিনটি শিফটে কাজ হত। এখন ১২ ঘণ্টার কর্মদিবস চালু হলে তিনটে শিফটের পরিবর্তে মাত্র দুটি শিফটই যথেষ্ট। এতে অনায়াসেই কর্মীদের এক তৃতীয়াংশকে ছাঁটাই করে দেওয়া যাবে। তাঁদের ভবিষ্যৎ কী?”

আরও পড়ুন: “রামদেবের সমস্যা না থাকলে, রহমানের কেন?”, কানওয়ার বিতর্কে প্রশ্ন যোগগুরুর

কেআইটিইউ-র তরফে জোরালো প্রতিবাদ করা হয়েছে প্রস্তাবের। সংগঠনের তরফে বলা হয়েছে, এরকম নিয়ম লাগু হলে চাকরি ছেড়ে দেবে এক তৃতীয়াংশ মানুষ। কিটু জানিয়েছে, আইটি সেক্টরের ৪৫ শতাংশ অবসাদে ভুগছেন। শারীরিক সমস্যা রয়েছে ৫৫ শতাংশের। তাই কাজের সময় বাড়িয়ে দেওয়া হলে পরিস্থিতি আরও (Employees Union) খারাপ হবে। তাদের আর্জি, যন্ত্র নয়, মানুষ হিসেবে দেখা হোক কর্মীদের (Karnataka)।

 

দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

Tags:

Madhyom

Karnataka

bangla news

Bengali news

IT

employees

news in bengali

Employees Union

Union

it sector


আরও খবর


খবরের মুভি


ছবিতে খবর