মারুতি সুজুকির এমডি হিসাশি তাকুচি সংবাদমাধ্যমে জানান, ভারতে ভবিষ্যতে বিশাল ব্যবসায়িক সম্ভাবনা রয়েছে...
প্রতীকী ছবি
মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের সবচেয়ে বড়ো গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি মারুতি সুজুকি(Maruti Suzuki) যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে প্রায় ৯ হাজারের বেশি গাড়ি বাজার থেকে তুলে নিয়েছে। সম্প্রতি কিছুদিন আগেই এই গাড়িগুলি বাজারে ছেড়েছিল মারুতি।
সংবাদ সূত্রে জানা গিয়েছে, নতুন এই গাড়িগুলির পিছনের ব্রেক অ্যাসেম্বলি পিনের সম্ভাব্য ত্রুটি সংশোধন করতে এই গাড়িগুলিকে রিকল করা হয়েছে।
এই গাড়িগুলোর পিছনের চাকায় ব্রেকে ত্রুটি রয়েছে। পিছনের ব্রেকের অ্যাসেম্বলি পিনটি সহজেই ভেঙ্গে যাওয়ায় গাড়ি চালানোর সময় আওয়াজ হচ্ছে। এটি এই এসেম্বলিতে ত্রুটির কারণেই হয়েছে। এটি দীর্ঘদিন চলতে থাকলে ব্রেকের কার্যক্ষমতা খুব দ্রুত কমে যেতে পারে বলে কোম্পানি সূত্রে জানা গিয়েছে।
We're celebrating 70 years anniversary of India-Japan cooperation. We've a long history of progression between the two countries. The combination of these two cultures is a good match & will be strengthened further in future: Hisashi Takeuchi, MD, Maruti Suzuki on Indo-Japan ties pic.twitter.com/WwiVxOJZV4
— ANI (@ANI) October 30, 2022
">
গ্রাহকদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে কোম্পানি বিনামূল্যে সন্দেহভাজন যানবাহনগুলিকে প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যেই মডেলগুলি ফেরত যাওয়া হয়েছে। তার মধ্যে কোম্পানির জনপ্রিয় মডেল ওয়াগনার (WagonR), সেলেরিও (Celerio) এবং ইগনিস (Ignis) রয়েছে। কোম্পানির তরফ থেকে তথ্য দেওয়া হয়েছে যে, সেই অনুযায়ী ৯৯২৫ ইউনিট গাড়ি ফেরত নেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে টাটা এয়ারবাস C-295 বিমান নির্মান কারখানার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে মারুতি সুজুকির এমডি হিসাশি তাকুচি উপস্থিত ছিলেন। তিনি সংবাদমাধ্যমের তার প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে জানান, ভারতে ভবিষ্যতে বিশাল ব্যবসায়িক সম্ভাবনা রয়েছে। বিদেশের যে কোন কোম্পানি ভারতে প্রবেশ করলে বিপুল মুনাফা লাভ করবে। তিনি আরও জানান, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আত্মনির্ভর ভারতের ডাক ভারতকে নতুন দিশায় এগিয়ে নিয়ে যাবে। দু মাস আগেই গুজরাটে সুজুকি মোটর কর্পোরেশনের ৪০ বছর পূর্তি উদযাপন করা হল। ভারত জাপানের সঙ্গে সম্পর্ক মজবুত করতে সুজুকির ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।
দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।