img

Follow us on

Thursday, Dec 12, 2024

Kerosene: দেশের কেরোসিন খরচের ৬৭ শতাংশ লাগে বাংলায়! ব্যবহার না পাচার? তৃণমূলকে তোপ বিজেপির

West Bengal: দেশের মোট কেরোসিন ব্যবহারের ৬৭ শতাংশ লাগে বাংলায়! এর কারণ কি দারিদ্রতা, নাকি কালোবাজারি নাকি অনুপ্রবেশ? প্রশ্ন অমিত মালব্যর...

img

প্রতীকী ছবি

  2024-12-07 15:35:24

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে ক্ষমতা আসার পর পরই মোদি সরকার শুরু করে উজ্জ্বলা যোজনা। এর ফলে দেশের প্রতিটি প্রান্তে পৌঁছে গিয়েছে রান্নার গ্যাসের সুবিধা। তবে এখনও পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে, দেশের মোট কেরোসিন তেলের (Kerosene) চাহিদার মধ্যে বাংলাতেই রয়েছে প্রায় ৬৭ শতাংশ। এ নিয়ে শাসক দল তৃণমূলকে একহাত নিল বিজেপি। এত বিপুল পরিমাণ কেরোসিন তেলের চাহিদা বাংলায় কেন? তা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন বিজেপি নেতা অমিত মালব্য। এ প্রসঙ্গে বিজেপি নেতার বক্তব্য, এর কারণ কি দারিদ্রতা, নাকি কালোবাজারি, নাকি অনুপ্রবেশ! তথ্য বলছে, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে পশ্চিমবঙ্গকে ৭ লাখ ৪ হাজার ১৬ কিলোলিটার কেরোসিন তেল দেওয়া হয়েছে, বলে সে সময় জানিয়েছিলেন পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী। সারাদেশের কেরোসিন তেলের চাহিদা ছিল ১০ লক্ষ ৬০ হাজার ৫২৪ কিলোলিটার অর্থাৎ কেরোসিন তেলের ৬৭ শতাংশই এসেছে শুধু পশ্চিমবঙ্গে। অন্যদিকে, বিহার রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে, সেখানে কেরোসিন তেল পৌঁছেছে ৬ শতাংশ।

অমিত মালব্যর ট্যুইট  

এক্স হ্যান্ডলে অমিত মালব্য লেখেন, ‘‘ যদি লজ্জার কোনও তালিকা থাকে, তাহলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাক শীর্ষে থাকবে। দেশে ব্যবহৃত কেরোসিনের ৬৭ শতাংশ লাগে বাংলায়। এত এলপিজি-র মধ্যেও! কী কারণে এত গ্রাহক (Kerosene)? দারিদ্র্য? কালোবাজারি? নাকি প্রচুর অবৈধ অনুপ্রবেশকারী, যারা শাসক তৃণমূলের কাছে ভোটব্যাঙ্ক?’’

কী বলেছিলেন শমীক ভট্টাচার্য? 

প্রসঙ্গত, বাংলায় (West Bengal) কেরোসিন তেলের (Kerosene) চাহিদা নিয়ে রাজ্যসভায় প্রশ্ন করেন সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য। জবাবে কেন্দ্রীয় পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী জানিয়েছিলেন, রান্নার কাজ এবং আলোর জন্য এখনও রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে কেরোসিন তেল পাঠায় কেন্দ্র। রেশন দোকানের মাধ্যমে তা গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে যায়। কেন্দ্রের অভিযোগ, বাংলায় পেট্রোল, ডিজেলের মতো জ্বালানিতে ভেজাল হিসেবে কেরোসিন ব্যবহার করা হয়। কেরোসিনের (Kerosene) অপব্যবহার বন্ধ করার জন্য গত জুন মাসেই পেট্রোলিয়াম মন্ত্রক রাজ্য সরকারকে চিঠি দেয়। এরপরে সাংবাদিকদের রাজ্যসভার সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘বাংলা পিছিয়ে রয়েছে ভাবলে ভুল হবে। এখান থেকে বিপুল পরিমাণে কেন্দ্রের দেওয়া ভর্তুকিযুক্ত কেরোসিন বাংলাদেশে পাচার হয়। খোঁজ করলে এমন পরিবার পাবেন না, যারা বাড়িতে কেরোসিন (Kerosene) ব্যবহার করেন। অনেকে রেশন থেকে কেরোসিন নেনও না। তবু সবটাই বিক্রি হয়ে যায়!’’

 


দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

Tags:

Madhyom

West Bengal

Bangladesh

bangla news

Bengali news

ministry of petroleum and natural gas

Kerosene


আরও খবর


খবরের মুভি


ছবিতে খবর