Miya Muslim: মিঞা মুসলমানদের উচ্চ অসম ছাড়ার নির্দেশ, কেন জানেন?...
মিঞাদের উচ্চ অসম ছাড়তে হবে সপ্তাহের মধ্যে, সংগৃহীত ছবি।
মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাবালিকা ধর্ষণে নাম জড়িয়েছে মুসলমান সম্প্রদায়ের তিন তরুণের। তিনজনেই মিঞা মুসলমান (Miya Muslim) সম্প্রদায়ের। অসমের (Assam) ধিং এলাকার ঘটনা। তার পরেই সাত দিনের আলটিমেটাম দিয়েছে সেখানকার তিরিশটি সংগঠন।
উল্লেখ্য যে, অসমে মুসলমান সম্প্রদায়ের দু’টি শাখা। একটি অসমের নিজস্ব। আর অন্যটি বাংলাদেশ ওরিজিন। যারা বাংলাদেশি ওরিজিন, তাদেরই এলাকা ছাড়ার জন্য সাতদিনের আলটিমেটাম দেওয়া হয়েছে। তাই অহম যুব পরিষদের তরফে বলা হয়েছে, “পুরো ঘটনাটা ঘটিয়েছে মিঞা মুসলমানরা। অসমে মিঞা মুসলমান এখন ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে। নামনি অসমে অনেক মিঞা মুসলমান রয়েছে। তারা ধর্ষণ, ছিনতাই, মাদক ব্যবসার মতো অপরাধের সঙ্গে জড়িত। ওদের কাজে মানুষ বিরক্ত।”
সংগঠনটির তরফে আরও বলা হয়েছে, “নামনি অসমের মতো ঘটনা উচ্চ অসমেও ঘটতে পারে ভেবে তারা উদ্বিগ্ন। তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মুসলমানদের উচ্চ অসম থেকে বহিষ্কার করতে বলা হয়েছে সরকারকে। এজন্য আমরা একটা সময়সীমাও নির্ধারণ করেছি। সরকার কোনও ব্যবস্থা না নিলে, অহোম যুব পরিষদ শক্তি প্রয়োগ করে হলেও তাদের উচ্ছেদ করবে। আগামী সাত দিনের মধ্যে তাদের এখান থেকে চলে যেতে হবে। এটাই আমাদের শেষ কথা।”
আরও পড়ুন: ‘‘নারীদের ওপর অত্যাচারের ঘটনা ক্ষমার অযোগ্য’’, আরজি কর-কাণ্ডের আবহে বললেন মোদি
যে ৩০টি সংগঠন এই সময়সীমা জারি করেছে, তার মধ্যে রয়েছে অল তাই আহোম স্টুডেন্টস ইউনিয়ন, অসমিয়া যুব মঞ্চ, অসমিয়া মহিলা মঞ্চ (Assam), বীর লচিত সেনা, অল অসম আদিবাসী ছাত্র ইউনিয়ন, কৃষক মুক্তি সংগ্রাম সমিতি, ছাত্র মুক্তি সংগ্রাম সমিতি, অসম সাব্বাস ট্রাইবাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন, গড়িয়া মারিয়া দেশি জাতীয় পরিষদ, চুতিয়া জাতীয় যুব সম্মেলন, সমস্ত অসম চুতিয়া ছাত্র ইউনিয়ন, সমস্ত অসম সোনোয়াল কাচারি ছাত্র ইউনিয়ন, তাই অহোম যুব পরিষদ, সমস্ত অসম সোনোয়াল কাছারি ছাত্র ইউনিয়ন, তাই অহোম যুবসমাজ কাউন্সিল অল মোরান স্টুডেন্টস ইউনিয়ন, অহোম সেনা ও অন্যান্য। মিঞা মুসলিম শ্রমিকদের বরখাস্ত করার জন্য স্থানীয় ব্যবসায়ীদেরও বলেছে (Miya Muslim) তারা (Assam)।
দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Whatsapp, Facebook, Twitter, Telegram এবং Google News পেজ।