img

Follow us on

Monday, Sep 16, 2024

Electoral Bonds Scheme: নির্বাচনী বন্ডে দুর্নীতি! সিট গঠনের আবেদন খারিজ শীর্ষ আদালতে

Supreme Court: বর্তমান পরিস্থিতিতে নির্বাচনী বন্ড তদন্তে হস্তক্ষেপ করা সম্ভব নয়, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

img

নির্বাচনী বন্ডে দুর্নীতির তদন্তে সিট গঠনের আবেদন খারিজ আদালতের, সংগৃহীত চিত্র

  2024-08-02 21:12:26

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী বন্ডে দুর্নীতির (Electoral Bonds Scheme) খোঁজে তদন্তে সিট গঠনের আবেদন খারিজ করল শীর্ষ আদালত। এর আগে নির্বাচনী বন্ড নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে আদালতের নজরদারিতে বিশেষ তদন্তকারী দলের (SIT) তদন্ত চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) জনস্বার্থ মামলা করেছিল দুই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। কিন্তু শুক্রবার শীর্ষ আদালত সেই আবেদন খারিজ করে দিল।

কী জানিয়েছে শীর্ষ আদালত?  

এর আগে, সুপ্রিম কোর্টের আবেদনে দুই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা জানিয়েছিল, নির্বাচনী বন্ড (Electoral Bonds Scheme) সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গিয়েছে যে, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সুবিধে পাওয়ার জন্য বন্ডের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলকে টাকা দিয়েছে কর্পোরেট সংস্থাগুলি। তাই নির্বাচনী বন্ডে দুর্নীতি হয়েছে কিনা তার তদন্ত হোক। কিন্তু সেই আবেদন খারিজ করে এবার শীর্ষ আদলত বলেছে, ''নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে অনুদান দেওয়া এবং নেওয়ার সময় তা ‘কুইড প্রো কো’ (কোনও কিছুর বিনিময়ে কাউকে সুবিধা পাইয়ে দেওয়া) বা ‘ক্ষতিকারক’ ছিল কি না, তা নিয়ে এখন তদন্ত হতে পারে না। বর্তমান পরিস্থিতিতে ৩২ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এ ক্ষেত্রে হস্তক্ষেপ করা সম্ভব নয়।''   

আরও পড়ুন: ভোট লুটের বিরুদ্ধে ফের আদালতে বিজেপি, এবার সাংসদ দেবকে নোটিশ হাইকোর্টের

এর আগে কী হয়েছিল? 

প্রসঙ্গত, গত ১৫ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনী বন্ড প্রকল্পকে ‘অসাংবিধানিক’ অ্যাখ্যা দিয়ে খারিজ করেছিল শীর্ষ আদালত। সেই সঙ্গে বন্ড (Electoral Bonds Scheme) কেনাবেচা সংক্রান্ত সব তথ্য প্রকাশ করতে স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া ও নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দেয় আদালত। এর পরেই সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানিয়েছিল দুই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। সেই জনস্বার্থ আবেদনে বলা হয়, মূলত তিন ধরনের লেনদেনের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। প্রথমত, কাজের বরাত, লাইসেন্স, কাজের অনুমতি পাওয়ার জন্য অনুদান। এই সব কাজের বরাতের মূল্য অনেক ক্ষেত্রে কয়েক লক্ষ কোটি টাকা। দ্বিতীয়ত, ইডি, আয়কর দফতর বা সিবিআইয়ের অভিযানের ঠিক আগে বন্ডে অনুদান দিয়েছে অনেক সংস্থা। অনেক ক্ষেত্রে অনুদানের বিনিময়ে ড্রাগ কন্ট্রোলারের মতো সংস্থা উপযুক্ত নিয়ন্ত্রণের কাজ করেনি বলে অভিযোগ উঠেছে। তৃতীয়ত, সংস্থার পক্ষে অনুকূল নীতি তৈরির জন্য বন্ডে অনুদান দিয়েছে কয়েকটি সংস্থা। ফলে এই সমস্ত অভিযোগের ভত্তিতেই সিট গঠনের আবেদন জানিয়েছিল ওই দুই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। তবে, এদিন মামলার রায়ে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) সেই আবেদন খারিজ করে দিল।

 

দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

Tags:

Madhyom

India

Supreme court

national news

bangla news

Bengali news

SIT

news in bengali

electoral bonds scheme


আরও খবর


খবরের মুভি


ছবিতে খবর