বিমানটি টুকরো টুকরো হয়ে যায়...
প্রতীকী ছবি
মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবারের বারবেলায় নেপালে (Nepal) ভেঙে পড়েছে আস্ত একটি বিমান। মৃত্যু হয়েছে ৬৮ জনের। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক গত কয়েক বছরে কোথায় কোথায় বিমান দুর্ঘটনা (Air Disasters) ঘটেছে, মৃত্যুই বা হয়েছে কতজনের।
গত বছর মে মাসে নেপালের মুস্তাং এলাকায় ভেঙে পড়ে তারা এয়ারের একটি বিমান। জীবন্ত দগ্ধ হন বিমানে থাকা ২২ জনই। চায়না ইস্টার্ন এয়ারলাইন্সের একটি বিমান ভেঙে পড়ে ওই বছরেরই মার্চে। গুয়াংশি পাহাড়ের ওপর ভেঙে পড়ে বিমানটি। মৃত্যু হয় ১৩৩ জনের। ২০২১ সালের ৯ জানুয়ারি জাভা সমুদ্রে ভেঙে পড়ে বোয়িং ৭৩৭। জাকার্তা থেকে ওড়ার পরে পরেই সমুদ্রে ভেঙে পড়ে বিমানটি। সাত শিশু, দুই সদ্যোজাত সহ মৃত্যু হয় ৬২ জনের।
২০২০ সালের ৭ অগাস্ট কালিকটে ভেঙে পড়ে এয়ার ইন্ডিয়ার একটি বিমান (Air Disasters)। দুবাই থেকে আসা বিমানটি টুকরো টুকরো হয়ে যায়। যাত্রী ছিলেন ১৮৬ জন। তার মধ্যে চালক, সহকারি চালক সহ মৃত্যু হয় ২১ জনের। ওই বছরেরই ২২ মে ভেঙে পড়ে পাকিস্তান এয়ারলাইন্সের একটি বিমান। মৃত্যু হয় ১০৫ জনের। ওই বছরেরই ৮ জানুয়ারি ভেঙে পড়ে ইউক্রেন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান। মৃত্যু হয় ১৭৬ জনের। ২০১৯ সালের ১০ মার্চ ভেঙে পড়ে ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্সের একটি বিমান। মৃত্যু হয় ১৫৭ জনের। এর মধ্যে ছিলেন তিরিশটি দেশের যাত্রী।
আরও পড়ুুন: মোদি সরকারের প্রশংসায় পঞ্চমুখ পাক সংবাদমাধ্যম
সাম্প্রতিক অতীতে সব চেয়ে বেশি বিমান দুর্ঘটনা (Air Disasters) ঘটেছে ২০১৮ সালে। ২৯ অক্টোবর লায়ন এয়ারের একটি বিমান ভেঙে পড়ে জাভা সমুদ্রে। মৃত্যু হয় ১৮৯ জনের। ১৮ মে ভেঙে পড়ে বোয়িং ৭৩৭। মৃত্যু হয় ১১২ জনের। বরাত জোরে বেঁচে যান এক যাত্রী। এপ্রিল মাসে আলজিরিয়ায় ভেঙে পড়ে একটি সামরিক বিমান। মৃত্যু হয় ২৫৭ জনের। ১২ মার্চ নেপালে ভেঙে পড়ে একটি বিমান। সব মিলিয়ে বিমানে ছিলেন ৭১ জন। তার মধ্যে মৃত্যু হয় ৫০ জনেরও বেশি মানুষের। ১৮ ফেব্রুয়ারি ইরানের জাগ্রোস পর্বতে ভেঙে পড়ে একটি বিমান। মৃত্যু হয় ৬৬ জনের। ওই মাসেরই ১১ তারিখে ভেঙে পড়ে একটি রাশিয়ান যাত্রিবাহী বিমান। মৃত্যু হয় ৭১ জনের।