img

Follow us on

Friday, Jan 10, 2025

Bangladesh Crisis: জ্বলছে বাংলাদেশ! দেশজুড়ে হিংসা অব্যাহত, ২৩ দিনে ৫৬০ জনের মৃত্যু!

Sheikh Hasina: লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সংখ্যা! বাংলাদেশের হিংসায় কতজনের মৃত্যু হয়েছে জানেন?

img

বাংলাদেশের রাস্তায় উত্তেজনার পর একটি দৃশ্য (সংগৃহীত ছবি)

  2024-08-08 14:17:17

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত জুলাই মাস থেকেই কোটা বিরোধী আন্দোলনকে সামনে রেখে জ্বলছে বাংলাদেশ (Bangladesh Crisis)। দেশজুড়ে অব্যাহত মৃত্যু মিছিলও। সোমবার দুপুরেই প্রধানমন্ত্রী (Sheikh Hasina) পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে শেখ হাসিনা ঢাকা ছেড়েছিলেন। তারপর হিংসা লাগাম টানা যায়নি। বরং, ধারাবাহিক খুনের ঘটনা ঘটেই চলেছে। চরম আতঙ্কে রয়েছেন আওয়ামি লিগের কর্মী-সমর্থকরা। অনেকে প্রাণ বাঁচাতে পরিবার রেখেই দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

২৩ দিনে ৫৬০ জনের মৃত্যু! (Bangladesh Crisis)

কোটা সংস্কারের দাবিতে গত ১ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের আন্দোলন শুরু হয়েছিল। ধীরে ধীরে তা বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) বিভিন্ন শহরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছড়িয়ে পড়ে। ১৬ জুলাই ঢাকা, রংপুর এবং চট্টগ্রাম থেকে সংঘর্ষে প্রাণহানির প্রথম খবর এসেছিল। এরপরে ১৮ জুলাই আন্দোলনকারী পড়ুয়াদের মঞ্চ 'বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন'-এর ছাত্র-যুবদের 'সর্বাত্মক অবরোধ' কর্মসূচির থেকে শুরু হয় হিংসা। 'প্রথম আলো' সংবাদপত্র সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৬ জুলাই থেকে ৪ অগাস্ট পর্যন্ত সংঘাতে মোট ৩২৮ জনের মৃত্যু ঘটেছিল। পরে, হাসিনা পদত্যাগ করার পর ফের নতুন করে শুরু হওয়া ধারাবাহিক হিংসায় বাংলাদেশে আরও ২৩২ জন নিহত হয়েছেন। 'প্রথম আলো' সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এর মধ্যে বুধবার মৃত্যু হয়েছে ২১ জনের। সবমিলিয়ে গত ২৩ দিনে সে দেশে অন্তত ৫৬০ জন নিহত হয়েছেন।

আরও পড়ুন: ‘‘হিন্দুদের ওপর, মন্দিরে হামলায় উদ্বিগ্ন’’, বাংলাদেশ নিয়ে প্রতিক্রিয়া ইজরায়েলের

দেশজুড়ে হিংসা অব্যাহত!

প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী (Sheikh Hasina) পদ থেকে হাসিনার ইস্তফা এবং দেশত্যাগের পর সোমবার বিকেল থেকেই বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়। বঙ্গবন্ধু ও বিশ্বকবির মূর্তি ভাঙা হয়। আওয়ামি লিগের নেতা, সাংসদদের বাড়ি ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এক অভিনেতাকেও খুন করা হয়েছে। ঢাকা-সহ বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) বিভিন্ন জায়গায় থানাগুলিতে হামলা চলে। অগ্নিসংযোগ হয়। মিরপুর মডেল থানা, বাড্ডা, মহম্মদপুর, যাত্রাবাড়ি, ভাটারা-সহ ঢাকা শহরে একাধিক থানায় সোমবার রাতেও হামলা চলে। মঙ্গলবার সকাল থেকে কার্ফু তুলে দেওয়া হয়। স্কুল, কলেজ খোলার নির্দেশ দেওয়া হলেও পড়ুয়াদের হাজিরা ছিল না বললেই চলে। বুধবার থেকে ভারতের সঙ্গে বিমান পরিষেবা ধীরে ধরে স্বাভাবিক হয়েছে। কিন্তু, দেশজুড়ে হিংসার ঘটনা ঘটেই চলেছে, বিশেষ করে সংখ্যালঘুদের ওপর। বুধবারেও ২১ জনের খুন হওয়ার ঘটনা তার জ্বলন্ত উদাহরণ।

 

দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

Tags:

Madhyom

Bangladesh

Sheikh Hasina

bangla news

Bengali news

Bangladesh army

Bangladesh Awami League

Awami League

Bangladesh protest

Unrest in Bangladesh

bangladesh unrest

bangladesh crisis


আরও খবর


খবরের মুভি


ছবিতে খবর