Weapon Systems: ভারতের হাতে কত পরমাণু অস্ত্র, পাকিস্তানের হাতেই বা কত?...
প্রতীকী ছবি।
মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের চেয়ে বেশি পরমাণু অস্ত্র রয়েছে ভারতের (India Nuclear Missiles) হাতে। অন্তত এমনই দাবি সুইডেনের বিশেষজ্ঞ সংস্থা স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (SIPRI)। এর আগে বিভিন্ন সংস্থার সমীক্ষায় জানা গিয়েছিল পাকিস্তানের হাতে রয়েছে বেশি সংখ্যক পরমাণু অস্ত্র (Weapon Systems)। সুইডেনের সংস্থার রিপোর্টে ভিন্ন সুর।
সোমবার সংস্থার তরফে প্রকাশ করা হয় রিপোর্টটি। তাতে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের হিসেবে ভারতের হাতে পরমাণু অস্ত্র রয়েছে ১৭২টি। পাকিস্তানের চেয়ে দুটি বেশি। পাকিস্তানের চেয়ে ভারত এক ধাপ এগিয়ে রইলেও, ঢের পিছিয়ে রয়েছে চিনের চেয়ে। সুইডিশ ওই সংস্থার রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে চিনের হাতে (India Nuclear Missiles) ৪১০টি পরমাণু অস্ত্র থাকলেও, ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে তা বেড়ে হয়েছে ৫০০। অথচ ২০১৮ সালে বেজিংয়ের হাতে ২৮০টি পরমাণু অস্ত্র ছিল বলে দাবি করা হয়েছিল এই সংস্থার রিপোর্টেই।
সুইডিশ এই সংস্থার রিপোর্টেই রয়েছে আমেরিকা, রাশিয়া, ব্রিটেন, ফ্রান্স, ইজরায়েল এবং উত্তর কোরিয়ার পরমাণু অস্ত্র সংস্ক্রান্ত তথ্য। রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, এই মুহূর্তে বিশ্বে অন্তত ২ হাজার ১০০টি পরমাণু অস্ত্রকে যুদ্ধ পরিস্থিতিতে যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হবে, তাতে বসিয়ে রাখা হয়েছে। এদের সিংহভাগই বিশ্বের অন্যতম দুই বৃহৎ শক্তিধর দেশ – আমেরিকা ও রাশিয়ায়। অন্যতম শক্তিধর দেশ চিনও কয়েকটি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্রকে হাই অপারেশনাল সতর্কতায় রেখেছে বলেও দাবি সুইডিশ সংস্থার ওই রিপোর্টে।
আর পড়ুন: জয়ের পর আজ প্রথম বারাণসীতে মোদি, আর্থিক সাহায্য ৯.২৬ কোটি কৃষককে
রিপোর্টে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের শ্যেনদৃষ্টি ভারতের নিউক্লিয়ার ডিপার্টমেন্টের ওপর। ভারত দূরপাল্লার পারমাণবিক অস্ত্র বানানোর (Weapon Systems) ওপর জোর দিচ্ছে। সেই সব অস্ত্রের পাল্লা এমন করার চেষ্টা চলছে, যাতে গোটা চিনই চলে আসতে পারে এই ক্ষেপণাস্ত্রের আওতায়। সুইডিশ থিঙ্কট্যাঙ্ক জানিয়েছে, পাকিস্তান, উত্তর কোরিয়া রাশিয়া ও আমেরিকার পদাঙ্ক অনুসরণ করছে ভারত। বহুমুখী ব্যালিস্টিক মিসাইল মোতায়েনের ওপরও জোর দিচ্ছে তারা। বিশ্বের যে কোনও দেশের চেয়ে চিন ওয়্যারহেডস ওয়েপন বানাচ্ছে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় (India Nuclear Missiles)।
দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Whatsapp, Facebook, Twitter, Telegram এবং Google News পেজ।