আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে শুরু হয়েছে জোর চর্চা
রিপাবলিকান প্রেসিডেনশিয়াল প্রার্থী রামস্বামী (সংগৃহীত ছবি)
মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে শুরু হয়েছে জোর চর্চা। ফ্লোরিডার গভর্নর রন-ডি-সান্টিস এবং ভারতীয় বংশোদ্ভূত উদ্যোগপতি বিবেক রামস্বামী রিপাবলিকান প্রেসিডেনশিয়াল প্রার্থীদের (US President Election) মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন। সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে ডি-সান্টিস এবং রামস্বামী উভয়েই ১০ শতাংশ ভোট পেয়েছেন এবং অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এগিয়ে রয়েছেন ৫৬ শতাংশ নিয়ে।
কী বলছেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমর্থকরা?
তবে এটা উল্লেখ করতে হবে যে ডি-সান্টিস, যিনি দ্বিতীয় স্থানে ছিলেন জুন মাসে ২১ শতাংশ ভোট (US President Election) পাওয়ার পরে, বর্তমানে ১০ শতাংশ এসে দাঁড়িয়েছেন। অন্যদিকে রামস্বামী জুন মাসে ছিলেন ২ শতাংশে, বর্তমানে এসেছেন ১০ শতাংশে। রামস্বামীর সমর্থকদের প্রায় অর্ধেক সমর্থকই বলছেন যে তাঁরা অবশ্যই রামস্বামীকে ভোট দেবেন, ডি-সান্টিসের সমর্থকদের মধ্যে এই সংখ্যা মাত্র এক-তৃতীয়াংশ অর্থাৎ ৩০ শতাংশ। অন্যদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমর্থকদের ৮০ শতাংশই বলছেন যে তাঁরা প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্টকেই (US President Election) ভোট দেবেন। ওই সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে ডি-সান্টিস এবং রামস্বামী খুবই কাছে রয়েছেন এবং দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে আরও খুঁটিনাটি
এমারসন কলেজ পোলিংয়ের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর স্পেনসার কিমবল জানান, রামস্বামী তাঁর ভোটারদের (US President Election) মধ্যে অনেক উন্নতি করেছেন এবং তাঁর ভোটারদের মধ্যে ১৭ শতাংশই আছে যারা স্নাতকোত্তর এবং যুব ভোটার। ৩৫ বছরে নিচে থাকা ভোটারদের মধ্যে ১৬ শতাংশই পেয়েছেন রামস্বামী। অন্যদিকে ডি-সান্টিস জুন মাসে স্নাতকোত্তর ভোট ৩৮ শতাংশ পেয়েছিলেন। কিন্তু বর্তমানে অগাস্ট মাসে দেখা যাচ্ছে ২৪ শতাংশ কমে তা ১৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে এবং ৩৫ বছর এর নিচে বয়সীদের মধ্যে তার ভোটার ১৫ শতাংশ। রিপাবলিকান ভোটারদের (US President Election) ৮০ শতাংশই বলছেন যে তাঁরা বিতর্ক দেখতে চান। এই ভোট সংগঠিত হয় ১৬ এবং ১৭ অগাস্ট ১ হাজার জন রেজিস্টার্ড ভোটারের মধ্যে। যেখানে ৪৬৫ জন বলেন যে তাঁরা পরিকল্পনা করেছেন তাঁদের রাজ্যের রিপাবলিকানদের ভোটার দেওয়ার জন্য।
দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।