img

Follow us on

Monday, Nov 25, 2024

Bangladesh Crisis: বাংলাদেশের হিংসায় নিরপেক্ষ তদন্ত চাইল ব্রিটেন, চুপ হাসিনাকে ‘আশ্রয়’ নিয়ে

UK: বাংলাদেশের ঘটনার তদন্ত চাইলেও, হাসিনাকে নিয়ে নীরব ব্রিটেন...

img

কোন দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় পাবেন শেখ হাসিনা, প্রশ্ন এটাই। প্রতীকী ছবি।

  2024-08-06 14:41:05

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার পর এবার ব্রিটেনও (UK)। বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) রাজনৈতিক পট পরির্তন ও তার জেরে আন্দোলনে মৃত্যুর ঘটনার তদন্ত চেয়েছিল আমেরিকা। ব্রিটেনও চাইছে, বাংলাদেশে তদন্ত করুক রাষ্ট্রপুঞ্জের নেতৃত্বাধীন তদন্তকারী দল। ব্রিটেনের বিদেশমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর গণতান্ত্রিক ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশকে সমর্থনের ওপর জোর দেওয়ার কথা বলেছেন।

ব্রিটেনের বিবৃতি (Bangladesh Crisis)

ব্রিটেনের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “গত কয়েক দিন বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া রাজনৈতিক উত্থানের ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত চায় তারা। তদন্ত হোক রাষ্ট্রপুঞ্জের নেতৃত্বে স্বাধীনভাবে।” বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিটেন মুখ খুললেও, হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়া নিয়ে উচ্চবাচ্য করেনি রাজার দেশ। ল্যামি বলেন, “বাংলাদেশে গত দু’সপ্তাহে নজিরবিহীনভাবে হিংসা এবং প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। ...একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে শান্তি ফিরিয়ে আনতে সব পক্ষকে এক সঙ্গে কাজ করতে হবে।” বিদেশমন্ত্রী বলেন, “বাংলাদেশের জনগণ গত কয়েক সপ্তাহের ঘটনাবলীতে রাষ্ট্রপুঞ্জের নেতৃত্বে পূর্ণাঙ্গ ও স্বাধীন তদন্তের দাবি রাখে।” তিনি বলেন, “বাংলাদেশ একটি শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতে নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ দেখতে চায়।” মন্ত্রী বলেন, “ব্রিটেন ও বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে এবং কমনওয়েলথ মূল্যবোধ রয়েছে।”

আরও পড়ুন: তাঁর আমলেই অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি, বাংলাদেশকে গণতন্ত্রের পথ দেখিয়েছিলেন হাসিনা

কী বলছে আমেরিকা

বাংলাদেশের ঘটনার তদন্ত চেয়েছে আমেরিকাও। সে দেশের বিদেশ দফতরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার বলেন, “আমরা মনে করি বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) আইন ও গণতান্ত্রিক নীতিকে মাথায় রেখেই সেখানে নয়া সরকার গঠন করা হবে। সেখানে যে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে, অবশ্যই তার তদন্ত হওয়া উচিত।” এদিকে, ভারত কিংবা আমেরিকা কারও কাছেই রাজনৈতিক আশ্রয় চাননি হাসিনা।

বাংলাদেশ থেকে ভারতে এসে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী একাধিকবার যোগাযোগ করেছেন লন্ডনের সঙ্গে। আবেদন করেছেন রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য। তবে ব্রিটেন নাকি সেই আবেদনে কান দেয়নি। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, সেই কারণেই ব্রিটেনের (UK) জারি করা বিবৃতিতে হাসিনার নাম পর্যন্ত নেওয়া হয়নি (Bangladesh Crisis)।

 

দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

Tags:

Madhyom

Britain

Bangladesh

bangla news

Bengali news

un

America

UK

Crisis

news in bengali

bangladesh crisis


আরও খবর


খবরের মুভি


ছবিতে খবর