Lata Mangeshkar: সুর-সম্রাজ্ঞীর ৯৩ তম জন্মবার্ষিকীতে দেখুন তাঁর কিছু বিরল ছবি
2022-09-29 07:29:11
২৮ সেপ্টেম্বর, সুর-সম্রাজ্ঞী লতা মঙ্গেশকরের জন্মদিন। তিনি আর নেই, তবে তাঁর স্মৃতি রয়ে গেছে সকলের মনে। চিরদিনের জন্য স্তব্ধ হয়ে গেছে কোকিল কন্ঠ। ২৭ দিনের লড়াই শেষে প্রয়াত হয়েছেন লতা মঙ্গেশকর। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৯২ বছর। তিনি আজ বেঁচে থাকলে ৯৩ বছরে পা রাখতেন তিনি। কিন্তু তার আগেই ৯২ বছরে না ফেরার দেশে চলে গেলেন লতা মঙ্গেশকর। তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁর কিছু বিরল ছবি দেখে নিন।
লতা মঙ্গেশকরের অনুরাগীরা তাঁকে "কুইন অফ মেলোডি", "নাইটিংগেল অফ ইন্ডিয়া", এবং "ভয়েস অফ দ্য মিলেনিয়াম” -এমন একাধিক উপাধি দিয়েছিল।
লতা মঙ্গেশকর ১৯২৯ সালে এক মারাঠি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা পন্ডিত দীনানাথ মঙ্গেশকার একজন সঙ্গীতশিল্পী এবং থিয়েটার অভিনেতা ছিলেন।
তিনি মাত্র ১৩ বছর বয়স থেকেই তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন।
১৯৪২ সালের ছবি ‘কিতি হাসাল’- এর জন্য লতা মঙ্গেশকর একটি মারাঠি গান "নাচু ইয়া গাদে, খেলু শারি মানি হাউস ভরি" গেয়েছিলেন। পরে, তিনি ১৯৪৫ সালে মুম্বই চলে যান।
১৯৪৯ সালের ‘মহল’ ছবির গান "আয়েগা আনাওয়ালা"-এর মাধ্যমে লতা মঙ্গেশকর প্রথম সাফল্য পেয়েছিলেন।
লতা মঙ্গেশকর মারাঠি এবং হিন্দিতে গান গেয়েছিলেন। কিন্তু এর পাশাপাশি তিনি অন্যান্য ভাষা যেমন সিংহলি, তামিল, বাংলা এবং আরও অনেক ভাষায় গান গেয়েছিলেন।
লতা মঙ্গেশকর ভারতরত্ন, পদ্মভূষণ, পদ্মবিভূষণ, দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার এবং লিজিয়ন অফ অনার সহ আরও অনেক পুরস্কার এবং সম্মান পেয়েছেন।
লতা মঙ্গেশকরের কিছু গান রয়েছে যেগুলো মানুষের মনে, স্মৃতিতে জড়িয়ে রয়েছে, সেগুলো হল- "প্যার কিয়া তো ডরনা ক্যা", "আপ কি নাজরন নে সামজা", "আজীব দাস্তান হ্যায় ইয়ে," "অ্যায় মেরে ওয়াতান কে লোগো", এবং "কহিন দীপ জলে কাহিন দিল" ইত্যাদি।
লতা মঙ্গেশকরকে সর্বদা ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ গায়িকা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।