Ayurveda: আপনার সন্তানকে নিরোগ রাখতে সাহায্য নিন আয়ুর্বেদের
![শরীর যদি ব্যাধির বাসা হয় তাহলে সেই ব্যাধি থেকে আরোগ্য লাভ করাই আয়ুর্বেদের মূলমন্ত্র। আবার এই আয়ুর্বেদেই লুকিয়ে রয়েছে এমন অনেক উপাদান যাতে শরীরকে আরও সুন্দর করে তোলা যায়। আপনার শিশুকে নিরোগ রাখতে সাহায্য নিন আয়ুর্বেদের।](https://static.madhyom.com/cms/images/uploaded-images/2024/06/28/3e1cf6a3ebe404fb9a7ca25d4ea651224a405.jpg)
শরীর যদি ব্যাধির বাসা হয় তাহলে সেই ব্যাধি থেকে আরোগ্য লাভ করাই আয়ুর্বেদের মূলমন্ত্র। আবার এই আয়ুর্বেদেই লুকিয়ে রয়েছে এমন অনেক উপাদান যাতে শরীরকে আরও সুন্দর করে তোলা যায়। আপনার শিশুকে নিরোগ রাখতে সাহায্য নিন আয়ুর্বেদের।
![শতভরি বা শতমূল এমন একটি ভেষজ যার মধ্যে ফাইবার এবং অন্যান্য উপাদান রয়েছে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বলা হয়েছে শতমূল "একশত রকমের অসুখ নিরাময় করতে সক্ষম"। কিছু পরীক্ষায় প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে যে, শতভরি কার্যকরীভাবে মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। এডাপ্টোজেনিক ঔষধ হিসেবে শতভরি শরীরের স্ট্রেস হরমোন হ্রাস করে। ফলে মন চাপমুক্ত হয়। শতমূল পাতার নির্যাস বিভিন্ন রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুর বিরুদ্ধে বাধার সৃষ্টি করে। সংক্রামক রোগের চিকিৎসাতেও প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে শতমূল। বৈজ্ঞানিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে,শতমূলী সেবন করলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।](https://static.madhyom.com/cms/images/uploaded-images/2024/06/28/eca0579f93c2722e33c14308fdcd5842b2177.jpg)
শতভরি বা শতমূল এমন একটি ভেষজ যার মধ্যে ফাইবার এবং অন্যান্য উপাদান রয়েছে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বলা হয়েছে শতমূল "একশত রকমের অসুখ নিরাময় করতে সক্ষম"। কিছু পরীক্ষায় প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে যে, শতভরি কার্যকরীভাবে মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। এডাপ্টোজেনিক ঔষধ হিসেবে শতভরি শরীরের স্ট্রেস হরমোন হ্রাস করে। ফলে মন চাপমুক্ত হয়। শতমূল পাতার নির্যাস বিভিন্ন রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুর বিরুদ্ধে বাধার সৃষ্টি করে। সংক্রামক রোগের চিকিৎসাতেও প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে শতমূল। বৈজ্ঞানিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে,শতমূলী সেবন করলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
![আগেকার দিনে ছোটরা দাদু-দিদার আমলকীর কৌটো থেকে আমলা চুরি করে খেত। এখন তা আর দেখা যায় না। তবে অনেক ঘরেই মায়েরা শিশুদের নিয়মিত আমলকীর রস দেন। আমলকীর রসের সঙ্গে অল্প মধু মিশিয়ে খেলে পেট পরিষ্কার থাকে, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়,দৃষ্টিশক্তি বাড়ে। চোখ থেকে জল পড়া, চোখ চুলকানি, চোখে প্রদাহ ইত্যাদি বন্ধ হয়। অরুচি হলে আমলকী মুখের রুচি ফেরায়। এক টুকরো আমলকী খেলে মুখের হারানো স্বাদ ফিরে আসে, খিদে বাড়ে। আমলকীর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান সর্দি-কাশি কমাতে অব্যর্থ। এ ছাড়াও এটা শরীরের রক্তাপ্লতা অর্থাৎ রক্তশূন্যতা রোধে কার্যকরী ভূমিকা নেয়।](https://static.madhyom.com/cms/images/uploaded-images/2024/06/28/6a8f25153245a929dc9bb1ac42ba9681eab07.jpg)
আগেকার দিনে ছোটরা দাদু-দিদার আমলকীর কৌটো থেকে আমলা চুরি করে খেত। এখন তা আর দেখা যায় না। তবে অনেক ঘরেই মায়েরা শিশুদের নিয়মিত আমলকীর রস দেন। আমলকীর রসের সঙ্গে অল্প মধু মিশিয়ে খেলে পেট পরিষ্কার থাকে, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়,দৃষ্টিশক্তি বাড়ে। চোখ থেকে জল পড়া, চোখ চুলকানি, চোখে প্রদাহ ইত্যাদি বন্ধ হয়। অরুচি হলে আমলকী মুখের রুচি ফেরায়। এক টুকরো আমলকী খেলে মুখের হারানো স্বাদ ফিরে আসে, খিদে বাড়ে। আমলকীর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান সর্দি-কাশি কমাতে অব্যর্থ। এ ছাড়াও এটা শরীরের রক্তাপ্লতা অর্থাৎ রক্তশূন্যতা রোধে কার্যকরী ভূমিকা নেয়।
![অশ্বগন্ধার গুঁড়া খেলে ভালো ঘুম হয়। এটি সর্দি-কাশির সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। চোখের ব্যথা দূর করতে বিশেষ উপকারী এটি। হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অশ্বগন্ধা অনেক উপকারী। পেট ফাঁপা এবং পেটের ব্যথা নিরাময় সহ যকৃতের জন্য ভীষণ উপকারী অশ্বগন্ধার ফল। অশ্বগন্ধায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান থাকার ফলে এটি শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে অনেক সাহায্য করে। তাই ছোট শিশুদের সপ্তাহে এক থেকে দুইদিন নিয়ম করে অশ্বগন্ধা দিলে ভালো।](https://static.madhyom.com/cms/images/uploaded-images/2024/06/28/0720d492d31dc9e56cf4b9ab3aefae681a402.jpg)
অশ্বগন্ধার গুঁড়া খেলে ভালো ঘুম হয়। এটি সর্দি-কাশির সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। চোখের ব্যথা দূর করতে বিশেষ উপকারী এটি। হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অশ্বগন্ধা অনেক উপকারী। পেট ফাঁপা এবং পেটের ব্যথা নিরাময় সহ যকৃতের জন্য ভীষণ উপকারী অশ্বগন্ধার ফল। অশ্বগন্ধায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান থাকার ফলে এটি শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে অনেক সাহায্য করে। তাই ছোট শিশুদের সপ্তাহে এক থেকে দুইদিন নিয়ম করে অশ্বগন্ধা দিলে ভালো।
![আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বলা হয় ত্রিফলার রয়েছে হাজার গুণ। অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটারি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান থাকায় এটি শরীরে নানা সমস্যায় যাদুর মতো কাজ করে। এই ত্রিফলার মধ্যে রয়েছে আমলা, হরিতকি ও বয়রা। আয়ুর্বেদ মতে, প্রতিটি ফলের মধ্যেই আলাদা আলাদা আলাদা পুষ্টিগুণ। ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর এই ত্রিফলা পেটের সমস্যায় সমাধান হিসেবে কাজ করে। শরীরে জমে থাকা টক্সিন বের করে দিতেও উপকারী। ত্রিফলার মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট প্রচুর পরিমাণে রয়েছে যা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। পাশাপাশি পেশির জোর বাড়তে আর হাড় মজবুত করতেও বেশ উপকারী বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।](https://static.madhyom.com/cms/images/uploaded-images/2024/06/28/298ff12caefabb227430248f522d8a411cc69.jpg)
আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বলা হয় ত্রিফলার রয়েছে হাজার গুণ। অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটারি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান থাকায় এটি শরীরে নানা সমস্যায় যাদুর মতো কাজ করে। এই ত্রিফলার মধ্যে রয়েছে আমলা, হরিতকি ও বয়রা। আয়ুর্বেদ মতে, প্রতিটি ফলের মধ্যেই আলাদা আলাদা আলাদা পুষ্টিগুণ। ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর এই ত্রিফলা পেটের সমস্যায় সমাধান হিসেবে কাজ করে। শরীরে জমে থাকা টক্সিন বের করে দিতেও উপকারী। ত্রিফলার মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট প্রচুর পরিমাণে রয়েছে যা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। পাশাপাশি পেশির জোর বাড়তে আর হাড় মজবুত করতেও বেশ উপকারী বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
![বহু প্রাচীন কাল থেকেই আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাবিদ্যায় গুলঞ্চ ব্যবহার হয়ে আসছে। সিজিন চেঞ্জে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে এটি খুবই কার্যকর। এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টপূর্ণ, এটি দেহের কোষগুলোকে সুস্থ রাখে এবং নানা রোগ থেকে রক্ষা করে। চিকিৎসকের মতে এটি দেহের দূষিত পদার্থ দূর করে রক্ত পরিষ্কার করে দেয়। ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে প্রতিরোধক্ষমতা তৈরি করে। এটি স্ট্রেস লেভেল কমায়, স্মৃতিশক্তি উন্নত করে এবং মস্তিষ্কের শক্তি বাড়ায়। এটি ইমিনিটি বাড়াতে কাজ করে। ভাইরাল জ্বর, পেট খারাপ, কাশি বা ঠান্ডালাগা, ডেঙ্গু, টাইফয়েডের মতো সমস্যায় কাজে লাগে।](https://static.madhyom.com/cms/images/uploaded-images/2024/06/28/ba9995fd6c0db20a5ffad3c902f50efe02974.jpg)
বহু প্রাচীন কাল থেকেই আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাবিদ্যায় গুলঞ্চ ব্যবহার হয়ে আসছে। সিজিন চেঞ্জে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে এটি খুবই কার্যকর। এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টপূর্ণ, এটি দেহের কোষগুলোকে সুস্থ রাখে এবং নানা রোগ থেকে রক্ষা করে। চিকিৎসকের মতে এটি দেহের দূষিত পদার্থ দূর করে রক্ত পরিষ্কার করে দেয়। ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে প্রতিরোধক্ষমতা তৈরি করে। এটি স্ট্রেস লেভেল কমায়, স্মৃতিশক্তি উন্নত করে এবং মস্তিষ্কের শক্তি বাড়ায়। এটি ইমিনিটি বাড়াতে কাজ করে। ভাইরাল জ্বর, পেট খারাপ, কাশি বা ঠান্ডালাগা, ডেঙ্গু, টাইফয়েডের মতো সমস্যায় কাজে লাগে।
![এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।](https://static.madhyom.com/cms/images/uploaded-images/2024/06/28/e54226d43d437e7551d41b2a70667a069be0e.jpg)