Raisins: কিশমিশের কেরামতি! পুষ্টিগুণে ভরপুর, করবে অ্যানিমিয়া দূর
পায়েস হোক বা পোলাও, কিশমিশ না দিলে রান্নাটা জমে না। তবে রান্নায় স্বাদ বৃদ্ধি করা ছাড়াও কিশমিশের নানা ধরনের পুষ্টিগুণ রয়েছে। অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে কিশমিশ। আয়রনের খুব ভাল উৎস এই কিশমিশ। আয়রন ছাড়াও কিশমিশে রয়েছে কপার, ম্যাগনেশিয়াম এবং পটাশিয়াম। আয়রন শরীরে লোহিত রক্তকণিকা তৈরি করতে এবং কোষে অক্সিজেন সরবরাহ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আর এই কাজে আয়রনকে সাহায্য করে কপার, ম্যাগনেশিয়াম ও পটাশিয়াম।
কালো কিশমিশ:ফাইবার ছাড়াও কালো কিশমিশে রয়েছে আয়রন এবং পটাশিয়াম। অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে ভরপুর এই কিশমিশ চুল পড়া, ত্বকের যাবতীয় সমস্যা দূর করে।
সোনালি কিশমিশ:আমাদের দেশে সাধারণত সোনালি কিশমিশ বেশি পাওয়া যায়। রান্নায় বা বেকিংয়ে এই কিশমিশের ব্যবহার বেশি। শারীরিক দুর্বলতা কাটানোর পাশাপাশি হাড়ের স্বাস্থ্যরক্ষা করতেও সাহায্য করে সোনালি কিশমিশ।
কিসমিস, কেশর: অনেক মহিলাই ঋতুচক্রকালীন সমস্যার জন্য ভোগেন। তাঁরা উপকার পেতে পারেন কিসমিস (Raisin) খেলে। প্রতিদিন রাতে ৭-৮টা কিসমিস জলে ভিজিয়ে রাখুন। তার সঙ্গে কেশরের ২টি টুকরো ভিজিয়ে রাখতে পারেন। সকালে উঠে খালি পেটে খেতে পারেন।
কিসমিস ভেজানো জল: আয়ুর্বেদে কিসমিস জলে ভিজিয়ে খাওয়ার কথা বলা হয়। কিসমিস ভেজানো জল হার্ট ভালো রাখে। শরীর থেকে ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল দূর করে দেয়। রয়েছে ভিটামিন ও মিনারেল। ভালো রাখে লিভার-কিডনি। এমনকী টক্সিনও বের করে দেয় শরীর থেকে। সঙ্গে এই জল হজম শক্তি বাড়িয়ে দেয়।
এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি/ডায়েট পরামর্শস্বরূপ। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেই মতো পরামর্শ মেনে চলুন।
Tags: