img

Follow us on

Thursday, Nov 21, 2024

Bangladeshi Infiltration: মুসলমান পরিচয় গোপন রেখে বাংলাদেশি যুবক পড়েছেন নন্দীগ্রামের মাদ্রাসায়! চাঞ্চল্যকর তথ্য

Nandigram: গুজরাটে গ্রেফতার হওয়া বাংলাদেশি যুবকের কাছে মিলল বাংলার যোগ!...

img

সুরাটে গ্রেফতার বাংলাদেশী যুবক। সংগৃহীত চিত্র।

  2024-06-24 12:43:32

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশ থেকে ভারতে অনুপ্রবেশ (Bangladeshi Infiltration) করে নিজের ভুয়ো হিন্দু পরিচয়পত্র তৈরি করেছে এক যুবক। ঠিক তারপর বাংলাদেশে যাওয়ার সময় এই মুসলিম যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে। গতকাল রবিবার গুজরাটের সুরাট থেকে তাকে আটক করেছে তদন্তকারী দল। তল্লাশি চালিয়ে তার কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে হলদিয়া মহকুমার নন্দীগ্রাম-১ ব্লকের গুমগড় হাই মাদ্রাসার দাউদপুরের একটি সার্টিফিকেট। ফলে তার কাছে মিলেছে বাংলার বিশেষ যোগসূত্র। এই নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

গুজরাট প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য (Bangladeshi Infiltration)

গুজরাট সরকারের পুলিশ প্রতিমন্ত্রী হর্ষ সাংভি এক্স হ্যান্ডেলে এবিষয় সংক্রান্ত একটি পোস্ট করেছেন। তিনি বলেছেন, “পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সহায়তায় চলা একটি মাদ্রাসার সাহায্যে এই যুবক (Bangladeshi Infiltration) নিজের ধর্মীয় পরিচয় জাল করেছে। মাদ্রাসার ভুয়ো শংসাপত্র ব্যবহার করে হিন্দু নামে জাল নথিপত্র তৈরি করেছে।” জানা গিয়েছে এই যুবক গত ২০১০ সালে নন্দীগ্রাম-১ ব্লকের গুমগড় হাই মাদ্রাসায় পড়াশুনা করেছিল। তার বাড়ি নদিয়ার কৃষ্ণনগরে। তার সার্টিফিকেটে ৩০ এপ্রিল ২০১০ সালের উল্লেখ পাওয়া যায়। যদিও সেই সময় রাজ্যের শাসনে ছিল বামফ্রন্ট সরকার। এখন প্রশ্ন উঠছে কেন বাংলাদেশি মুসলমান যুবক হিন্দু নামে মাদ্রাসায় পড়াশুনা করেছিল? পরিবারের সদস্যরাই বা কোথায়?

বিজেপির বক্তব্য

পূর্ব মেদিনীপুরের বিজেপি নেতা অভিজিৎ মাইতি তৃণমূলকে আক্রমণ করে বলেছেন, “এই রাজ্যের শিক্ষার কী হাল বোঝাই যাচ্ছে। তৃণমূল নেতাদের সুপারিশে সার্টিফিকেট পেয়েছে ওই যুবক। এগুলি অনুপ্রবেশের (Bangladeshi Infiltration) বাস্তব উদাহরণ।”

তৃণমূলের বক্তব্য

নন্দীগ্রাম-১ ব্লকের সভাপতি বাপ্পাদিত্য গর্গ বলেছেন, “২০১০ সাল মানে সিপিএমের সূর্য ডুবু ডুবু ভাব। সেই সময়ে চিরকুটে চাকরি হতো। একই ভাবে অবৈধ কাজ হতো। নন্দীগ্রামে কোন সিপিএম নেতার নির্দেশে এই কাজ (Bangladeshi Infiltration) হয়েছিল তার খোঁজ নিতে হবে। হাইমাদ্রসার প্রধান শিক্ষককে ডেকে তদন্ত করা হোক।”

মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষকের দাবি

সেই সময়ের মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক গোপালকৃষ্ণ দাস বলেছেন, “সার্টিফিকেটে (Bangladeshi Infiltration) এই সই আমার নয়। আমাকে এড়িয়ে এই সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে।” আবার জেলার সিপিএম সম্পাদক নিরঞ্জন সিহি বলেছেন, “স্কুলে ভর্তির সময় রেসিডেন্সিয়াল শংসাপত্র এবং এইট পাসের সার্টিফিকেট খতিয়ে দেখতে হবে। প্রধান শিক্ষকের সই জাল না সঠিক, তাকে প্রমাণ করে দেখতে হবে।”

 

দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

Tags:

Madhyom

West Bengal

Nandigram

bangla news

Bengali news

Gujrat

news in bengali

bangladeshi infiltration

state news

Muslim Citizen Of Bangladesh

surat police


আরও খবর


ছবিতে খবর