img

Follow us on

Friday, Nov 22, 2024

Hilsa Fish: ছোট ইলিশ বিক্রি নিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকার দুর্নীতি, অভিযুক্ত ডায়মন্ডহারবারের সহ মৎস্য অধিকর্তা

লক্ষ লক্ষ টাকা দুর্নীতিতে অভিযুক্ত ডায়মন্ডহারবারের সহ মৎস্য অধিকর্তা, কেন জানেন?

img

সহ মৎস্য অধিকর্তার দফতর (নিজস্ব চিত্র)

  2023-09-07 20:21:30

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছোট বা খোকা ইলিশ (Hilsa Fish) বিক্রির নিয়ে ডায়মন্ডহারবার সহ মৎস্য অধিকর্তার বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ টাকা দুর্নীতির অভিযোগ তুলে সরব  মৎস্যজীবী সংগঠনের সদস্যরা। ডায়মন্ডহারবার সহমৎস্য অধিকর্তার বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ টাকার দুর্নীতির অভিযোগ তুলল মৎস্যজীবী সংগঠনের সদস্যরা।

ঠিক কী অভিযোগ?

মৎস্যজীবী সংগঠনের অভিযোগ, ছোট ইলিশ (Hilsa Fish) ধরার নামে ডায়মন্ডহারবার সহমৎস্য অধিকর্তা লক্ষ লক্ষ টাকা দুর্নীতি করেছে। এ নিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে তারা লিখিতভাবেও জানিয়েছে। মূলত মৎস্য দফতরের নিয়ম অনুযায়ী, ২৩ সেন্টিমিটারের কম ইলিশ মাছ কোনওভাবেই ধরা যাবে না। সেই ২৩ সেন্টিমিটারের কম ইলিশ মাছ ধরা একদিকে যেমন আইনত নিষিদ্ধ ঠিক তেমনি যারা যারা ধরবেন তাদের আইনত শাস্তিও পেতে হবে। সেই মতোই কিছুদিন আগেই ২৩ সেন্টিমিটারের কম অর্থাৎ পিল ইলিশ ভর্তি দুটি গাড়ি আটক করে ডায়মন্ডহারবার থানার পুলিশ। এর পরই সহ-মৎস্য অধিকর্তার নির্দেশ মত তার দফতরের আধিকারিকেরা থানায় যান এবং প্রায় সাড়ে তিন হাজার কিলো পিল ইলিশ উদ্ধার করেন। পরবর্তী নিয়ম অনুযায়ী সেই মাছগুলি অকশান করানো হয়। দাম হয় দু'লক্ষ আশি হাজার টাকা। কিন্তু, মৎস্যজীবী সংগঠনের অভিযোগ, গাড়িতে প্রায় ৯ টন ইলিশ ছিল। সেই ইলিশ সহমৎস্য অধিকর্তা অকশান করেছে নগেন্দ্র বাজারে। যার বাজার মূল্য ৩২ থেকে ৩৩ লক্ষ টাকা।

কী বললেন মৎস্য সংগঠনের কর্মকর্তারা?

ওয়েস্ট বেঙ্গল ফিশারম্যান অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান শ্যামসুন্দর দাস বলেন, সহ-মৎস্য অধিকর্তা ছোট ইলিশ (Hilsa Fish) ধরার নামে লক্ষ লক্ষ টাকার দুর্নীতি করেছে। প্রথমত নিয়ম অনুযায়ী ছোট ইলিশ ধরার পর মালিকপক্ষকে ফোন করে সমস্ত কিছু জানাতে হবে এবং মাছগুলি স্থানীয় বাজার বা আরোতে অকশান করানোর সময় মালিকপক্ষ উপস্থিত থাকবে। কিন্তু, সহমৎস্য অধিকর্তা সেই সমস্ত কিছু না করেই নিয়ম না মেনেই নিজের ইচ্ছে মতন মাছ বিক্রি করে লক্ষ লক্ষ টাকা তুলে নিয়েছে। অন্যদিকে, টাকার অর্ধেক মালিকপক্ষকে দিতে হয়, সেই টাকাও তিনি দেননি। পাশাপাশি সংগঠনের পক্ষ থেকে হুঁশিয়ারিও দেয়া হয়েছে আগামী সাত দিনের মধ্যে সহমৎস্য অধিকর্তা সেই টাকা ফেরত না দিলে তারা আইনি পথে কোর্টেও পর্যন্ত যাবে।

কী বললেন সহ মৎস্য অধিকর্তা?

তবে,এই বিষয়ে সহ-মৎস্য অধিকর্তা পিয়াল সর্দার বলেন, যেহেতু তিনি প্রথম থেকেই মৎস্যজীবীদের বেনিয়ম মেনে নিচ্ছেন না। কড়া হাতে সমস্ত কিছু পদক্ষেপ নিয়েছি। তাই পরিকল্পিতভাবে আমার নামে দুর্নীতির অভিযোগ চাপানো হচ্ছে।

 

দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

Tags:

Madhyom

South 24 Parganas

bangla news

Bengali news

hilsa fish


আরও খবর


ছবিতে খবর