Ambulance: ২১ জুলাইয়ের ভিড়ে কীভাবে ঢুকবে অ্যাম্বুলেন্স? প্রশ্ন সাধারণ মানুষের
প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি
মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একুশে জুলাই (TMC 21 July) তৃণমূলের শহিদ দিবস! শহিদ দিবস কার্যত পরিণত হয়েছে শক্তি প্রদর্শন দিবসে। তৃণমূলের এহেন সমাবেশকে ঘিরে দুর্ভোগের সীমা নেই সাধারণ মানুষের মধ্যে। আর এতেই উঠছে প্রশ্ন! রাস্তায় অমিল বাস। মানুষ গন্তব্যে যেতে পারছেন না। চূড়ান্ত দুর্ভোগের মুখে পড়ছেন যাত্রীরা। জানা গিয়েছে, একুশে জুলাই সমাবেশকে কেন্দ্র করে শহর কলকাতায় ন'টি বড় রাস্তায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে চলেছে কলকাতা পুলিশ। রবিবার এমন চিত্র দেখা গেলেও শনিবার থেকেই বাসের সংখ্যা হু হু করে কমে গিয়েছে এবং শনিবার থেকেই হাওড়া স্টেশন সমেত শিয়ালদা স্টেশনে ব্যাপক ভিড় দেখা গিয়েছে।
ট্রেনে টিকিট কাটার তো বালাই নেই। গতকালই এমন এক তৃণমূল কর্মী (TMC 21 July) ধরা পড়লে নিজের ব্যাজ দেখিয়ে তিনি বলেন এটাই তো টিকিট। এরই মধ্যে প্রশ্ন উঠছে আপৎকালীন পরিষেবার ক্ষেত্রে কী ব্যবস্থা নিচ্ছেন কলকাতা পুলিশের কর্তারা? কোথাও যদি দুর্ঘটনা ঘটে সেক্ষেত্রে দমকল পরিষেবার কী হবে? প্রসঙ্গত, ডোরিনা ক্রসিং-এর কাছে মঞ্চ বাঁধা হয়েছে। এর ঠিক ৪ থেকে ৫ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যেই রয়েছে শহরের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ হাসপাতাল। কলকাতা ( Ambulance) মেডিকেল কলেজ, এসএসকেএম এবং এনআরএস। শুধু কলকাতায় নয় দেশের বাইরেও বহু মানুষ প্রত্যহ চিকিৎসা করাতে আসেন এখানে। সব সময় লেগে থাকে ভিড়।
কিন্তু ২১ জুলাই যদি কোনও মুমূর্ষ রোগী আটকে যান ( Ambulance) তাহলে সেক্ষেত্রে কী হবে? এমন প্রশ্নের উত্তর কেউই দিতে পারছেন না। কী ব্যবস্থা রেখেছে পুলিশ? মুমূর্ষ রোগীদের (TMC 21 July) যাতায়াতের জন্য? সে উত্তরও নেই। আমহার্স্ট স্ট্রিট, বিধান সরণি কলেজ স্ট্রিট, ব্রাবোন রোড, স্ট্যান্ড রোড, রবীন্দ্র সরণি সর্বত্র যান চলাচল নিয়ন্ত্রণের কথা বলেছে পুলিশ। একুশে জুলাই তৃণমূলের শক্তি প্রদর্শনকে ঘিরে কার্যত নাভিশ্বাস উঠেছে সাধারণ মানুষের। তবে যেহেতু শাসক দল তাই মুখ খুলতে অনেকে ভয় পাচ্ছেন।
দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Whatsapp, Facebook, Twitter, Telegram এবং Google News পেজ।