img

Follow us on

Thursday, Nov 21, 2024

Sandip Ghosh: সন্দীপ ও তাঁর আত্মীয়ের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে অবৈধ লেনদেনের খোঁজ! জেরা করবে ইডি

ED: সন্দীপ ঘনিষ্ঠের ব্যাঙ্কে কোটি কোটি কালো টাকার লেনদেনের হদিশ!...

img

আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। সংগৃহীত চিত্র।

  2024-10-14 13:43:34

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করের আর্থিক দুর্নীতিকাণ্ডে বেআইনি লেনদেনের হদিশ পেতে এবার সন্দীপ (Sandip Ghosh) এবং তাঁর আত্মীয়ের ব্যাঙ্ক অ্যাকান্টের খোঁজে ইডি। প্রয়োজনে তদন্তের জন্য জেরা করা হতে পারে তাঁদের। ঠিক এমনটাই জানা যাচ্ছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি (ED) সূত্রে। ইতিমধ্যে সিবিআই হেফাজতে থাকা প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের ঘনিষ্ঠ দুই ব্যবসায়ী বিক্রম সিং, সুমন হাজরা এবং দেহরক্ষী আশরাফ আলি খানকে জেরা করা হয়েছে। তারমধ্যে চারজনের বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়।

হিসেব বহির্ভূত সম্পত্তির তথ্য (Sandip Ghosh)!

আরজি কর হাসপাতালে আর্থিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইতিমধ্যে তদন্তে নেমেছে। ইডির (ED) দাবি, সন্দীপ ঘোষের আত্মীয় এবং ঘনিষ্ঠদের কাছ থেকে প্রাপ্ত হিসেব-বহির্ভূত সম্পত্তির তথ্যে প্রচুর অসংলগ্নতা রয়েছে। ওই ব্যক্তিদের সম্পত্তি ফুলেফেঁপে ওঠার পিছনে অবৈধ লেনদেন হয়েছে বলে দাবি ইডির। ইতিমধ্যে কয়েকজন সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে বয়ান নথিবদ্ধ করা হয়েছে। একই ভাবে সন্দীপের (Sandip Ghosh) পরিজন এবং শ্বশুর বাড়ির আত্মীয়দের নামে একাধিক সম্পত্তির দলিল উদ্ধার হয়েছে। সম্প্রতি আদালতের অনুমোদন নিয়ে প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগারে গিয়ে সন্দীপকে জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ হাওড়ার শ্যামপুরে মণ্ডপে ভাঙচুর, দুর্গা প্রতিমায় আগুন, বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দুর

ওষুধ-চিকিৎসা সামগ্রী সরবরাহে দুর্নীতির অভিযোগ

ইডি (ED)-র দাবি, টানা জিজ্ঞাসাবাদের সূত্রে জানা গিয়েছে, অধিকাংশ সন্দীপ (Sandip Ghosh) ঘনিষ্ঠ বা আত্মীয়রা সম্পত্তি সম্পর্কে সঠিক তথ্য দিতে পারেননি। এই ঘনিষ্ঠদের নামে ব্যাঙ্কে বেআইনি ভাবে টাকা জমা রাখেন এই প্রাক্তন অধ্যক্ষ। ২০২১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত আরজি করে ওষুধ ও চিকিৎসা সামগ্রী সরবরাহে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। মূলত, নিয়ম বহির্ভূত ভাবে সন্দীপ ঘনিষ্ঠ ভুঁইফোড় সংস্থার মাধ্যমে দুর্নীতি করা হয়েছে। বেআইনিভাবে ওষুধ এবং চিকিৎসা সামগ্রীর দরপত্র বিলি করা হয়েছিল। এরপর সেখান থেকে লাভবান হয়েছেন তিনি। ওই সব সংস্থায় ব্যাঙ্কের মাধ্যমে বেআইনি লেনদেন করে কোটি কোটি কালো টাকাকে সাদা করা হয়েছে। এই সকল তথ্য আদালতের পরবর্তী শুনানিতে পেশ করা হবে বলে জানা গিয়েছে। প্রয়োজনে সন্দীপ-ঘনিষ্ঠ (Sandip Ghosh) চারজনকেও হেফাজতে নেওয়ার জন্য আবেদন করা হতে পারে বলে তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে।

 

দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

Tags:

Madhyom

bangla news

Bengali news

Bank Account

news in bengali

sandeep ghosh

RG Kar Case

relative


আরও খবর


ছবিতে খবর