আফতাবকে আরও ১৪ দিনের জেল হেফাজতে পাঠাল দিল্লি আদালত।
বিশেষ ক্ষেত্র ছাড়া এই পরীক্ষা থেকে প্রাপ্ত রিপোর্ট মূল প্রমাণ হিসেবেও গ্রাহ্য হবে না।
ফরেন্সিক সাইকোলজি বিশেষজ্ঞ, ফরেন্সিক মেডিসিন চিকিৎসক এবং ছবি বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে হয় এই পরীক্ষা।
পুলিশও ওই খুনের ঘটনায় নতুন কিছু সূত্র পেয়েছে...
Aftab Poonawala: হিন্দিতে প্রশ্ন করা হলেও, আফতাব উত্তর দেয় ইংরেজিতে...
এখনও সব টুকরো খুঁজে পাওয়া যায়নি। বাকি দেহাংশের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে দিল্লি পুলিশ।
জানা গিয়েছে, মেয়ের বিষয়ে জানতে শ্রদ্ধার পরিবার ভাসাইতে আফতাবের বাড়ি গেলে, তাঁদের ঢুকতে দেওয়া হয়নি।
জেরায় আফতাব আরও জানায়, যাতে শ্রদ্ধাকে চেনা না যায়, তাই দেহ টুকরো করার পর তাঁর মুখ পুড়িয়ে দেয় সে।
প্রশ্ন ওঠে যদি ২২ মে বাড়ি ছেড়ে চলে যায় শ্রদ্ধা, তবে বাড়ির পাশেই কীভাবে শ্রদ্ধার ফোনের লোকেশন পাওয়া গেল?
বাবা-মা কে ছেড়ে ভালবেসে ঘর ছেড়েছিলেন মহারাষ্ট্রের হিন্দু পরিবারের মেয়ে শ্রদ্ধা ওয়েলকার। সম্পর্ক গড়েছিলেন এক মুসলিম যুবকের সঙ্গে।