অলিম্পিক্সের স্বপ্ন অধরা, রাতে মহিলাদের হস্টেলে কমনওয়েলথে সোনাজয়ী বাঙালি খেলোয়াড় অচিন্ত্য
আসল নলেন গুড় পেতে আর কতদিনের অপেক্ষা?
আপাতত অলিম্পিক্সের যোগ্যতা অর্জনই লক্ষ্য। মাধ্যম-কে দেওয়া এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে খোলাখুলি অচিন্ত্য...
সমস্যা অলিম্পিকে ৬৭ কেজি বিভাগটি নেই। জেরেমিকে লড়তে হবে ৭৩ কেজি বিভাগে।
সেনাবাহিনীতে পদোন্নতির সম্ভাবনা, দিন বদলের আশায় বাংলার ছেলে
দেশে ফিরে প্রথমে মধ্যপ্রদেশের জব্বলপুরে যান অচিন্ত্য। আর্মির হাবিলদার অচিন্ত্যকে সেখানে ধুমধাম করে স্বাগত জানায় ভারতীয় সেনা। জাতীয় পতাকা ও ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগানে পথঘাট মুখরিত হয়।
গত বছর জাতীয় প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছিল ও। দ্বিতীয় হওয়া ছেলেটিকে তাঁর রাজ্য কিন্তু পুরস্কৃত করেছে। আমাদের স্থানীয় সাংসদ, বিধায়ক বা রাজ্যের ক্রীড়ামন্ত্রী তো চেনেনই না অচিন্ত্য শিউলিকে
অচিন্ত্যর বাবা পেশায় ছিলেন ভ্যানচালক। ৯ বছর আগে মারা যান বাবা। তারপর থেকেই টানাটানির সংসার। জরির কাজ করে সংসার চালান মা।