এই রেললাইন নির্মাণের আগে লাদাখ সীমান্তে সেনা টহলদারিও বাড়িয়েছে চিনারা।
আটটি বহুতল বাঙ্কার নির্মাণের জন্য ৫০ কোটি টাকা অনুমোদন করা হয়েছে।
চিনা ফৌজের নির্মীয়মাণ সেতুর ছবি আগেই সামনে এসেছিল। এর পাশ দিয়েই তৈরি হয়েছে আরও একটি সেতু।
একক জেরায় সায়গল ও সুকন্যার কথায় একাধিক অসঙ্গতি দেখতে পান ইডি কর্তারা।
অরুণাচল প্রদেশে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর কৌশলগতভাবে সংবেদনশীল এলাকায় ভারতীয় সেনা জওয়ানদের বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
বর্ষায় সমুদ্র উত্ত্বাল হয়ে উঠবে। তাই এই অবস্থায় ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশের জন্য সমুদ্রপথ ব্যবহার করার চেষ্টা করলে খুব একটা সুবিধে হবে না। অনুপ্রবেশের ক্ষেত্রে প্রকৃতি প্রতিরোধ গড়ে তুলবে।