kk_2
চোখের জলে বিদায় এই সময়ের জনপ্রিয় শিল্পী কৃষ্ণকুমার কুন্নাথকে। যিনি বেশি জনপ্রিয় কেকে নামে। গুরুদাস কলেজের ছাত্র সংসদের ফেস্টে গান গাইতে শহরে এসেছিলেন কেকে। ফিরে গেলেন কফিন বন্দী হয়ে।
পড়ে আছে ফুলের তোড়া। পড়ে আছে গানের তালিকা। যে তালিকা অনুষ্ঠানের আগে তৈরি করেছিলেন কেকে। তালিকায় কুড়িটা গান ছিল । চূড়ান্ত অব্যবস্থার মধ্যে যা আজ শুধুই স্মৃতি।
গাফিলতি ধামাচাপা দিতেই সকাল থেকে সরকারি উদ্যোগ। তড়িঘড়ি সমস্ত অনুষ্ঠান বাতিল করে শহরে ফিরলেন মুখ্যমন্ত্রী । রবীন্দ্র সদন চত্বরে চলে অন্তিম বিদায় পর্ব। সকালেই শহরে এসেছেন কেকে পত্নী জ্যোতি, পুত্র নকুল। কফিনে ফুল দিয়ে নিষ্পলক তাকিয়ে থাকেন দুজন।
সেখানে তখন হাজির মুখ্যমন্ত্রী। হাজির মন্ত্রীসভার সদস্যরা। গান স্যালুট দিয়ে বিদায় জানানো হল শিল্পীকে।
চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েই মৃত্যু। কিন্তু কি কারণে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হল তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তাঁরা। কেকে'র মৃত্যুকে যতটা দুঃখের ততটাই লজ্জার বলে অভিহিত করেছেন ডাক্তার কুণাল সরকার।
ঘটনার তদন্তের জন্য শিল্পী যে পাঁচতারা হোটেলে শিল্পী ছিলেন সেখানে যান জয়েন্ট সিপি ক্রাইম মুরলীধর শর্মা।জ কি কারণে কেকে'র মুখে চোট তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ট্যুইটে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন, রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়।