Kazi_Najrul_university
Modi Indo Pacific Meet: ড্রাগন ঠেকাতে বাণিজ্যিক সম্পর্কে জোর মোদির
PM Modi underlines 3Ts for resilient supply chains at Indo Pacific Economic Framework meet in Tokyo
জাপানে নেমেই ট্যুইট প্রধানমন্ত্রীর
---
গ্রাফিক্সঃ
"ভারত ও জাপানের মধ্যে একটি প্রাণবন্ত সম্পর্ক রয়েছে। শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং সমৃদ্ধির স্বার্থে আমরা একে অপরের অংশীদার। আমি এই যাত্রায় আমাদের সেই বিশেষ বন্ধুত্বের খোঁজ করছি যা ৭০ বছরের গৌরবময় ঐতিহ্য পূর্ণ করেছে।"
@ইয়োমিউরি_অনলাইন
গ্রাফিক্সঃ
----------------
তিন টি (3-T)-এ জোর প্রধানমন্ত্রীর । ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক ফ্রেমওয়ার্ক ফর প্রসপারেটি (Indo Pacific Economic Framework for Prosperity) বৈঠকে যোগ দিয়ে মোদি জানিয়ে দিলেন ভারতের (Indian Stand) লক্ষ্য। তিন টি- হল ট্রাস্ট (Trust)-ট্র্যান্সপেরেন্সি (transparency)-টাইমলিনেস (Timeliness)। বিশ্বাস, স্বচ্ছতা ও সময়ানুবর্তিতা। ভারতের প্রধানমন্ত্রী (Indian PM) ছাড়াও বৈঠকে ছিলেন আমেরিকা প্রেসিডেন্ট (US president) জো বাইডেন (Joe Biden), জাপানের প্রধানমন্ত্রী (PM Japan) কিশিদা ফুমিও। ভার্চ্যুয়াল উপস্থিত ছিলেন অস্ট্রেলিয়া (Australia) নিউজিল্যান্ড (New Zealand)-ইন্দোনেশিয়া (Indonesia) ভিয়েতনাম (Vietnam) সহ আরো দশটি দেশের রাষ্ট্র নায়করা।
ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে (Indo-Pacific Region) অর্থনৈতিক বন্ধুত্ব (economic friendship) জোরদার করতে চায় ভারত (India)। এ অঞ্চলের সব দেশগুলির মধ্যে পারষ্পরিক সহনশীলতা বিশ্বাস, বাণিজ্যিক সম্পর্ক, সম্পর্কের স্থায়িত্ব, অর্থনৈতিক বৃদ্ধি, এবং ন্যায্য প্রতিযোগিতা বাড়ানোর লক্ষ্যে কাজ করবে ভারত। বৈঠকের বিরতিতে বিদেশ মন্ত্রকের (MEA) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, "ইন্দো-প্যাসিফিক-অঞ্চলকে বিশ্বের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির ইঞ্জিন হিসেবে গড়ে তোলার কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। বৈঠকে তিনি বলেন, "সুপ্রাচীন কাল থেকে সামুদ্রিক বানিজ্যের সঙ্গে যুক্ত ভারত। ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রাচীনতম বাণিজ্যিক বন্দরও রয়েছে গুজরাটের লোথালে।" ১৩ দেশের বৈঠকে, ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য, ভারত সব দেশের সঙ্গে খোলা মনে হাত মিলিয়ে কাজ করতে প্রস্তুত। সব দেশের মধ্যে সাধারণ ও গ্রহণযোগ্য বিষয়গুলোকে প্রথমে প্রাধান্য দেওয়া হোক। তবে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করা সম্ভব।
সম্প্রতি ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিনের (China) দাপাদাপি বাড়ছে। ১৪ দেশের যৌথ ট্রিটি সফল হলে ড্রাগন হয়ে উঠতে চাওয়া চিনকে মুখের মত জবাব দেওয়া যাবে বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিশেষজ্ঞ্ররা (IR Exparts)। চিনের দীর্ঘদিনের শত্রু জাপান। সেই জাপানের প্রধানমন্ত্রী ও মার্কিন প্রেসিডেন্টকে দু'পাশে বসিয়ে ইন্দো-প্যাসিফিকে থ্রি-টি-তে জোর প্রধানমন্ত্রীর। বিশ্বাস, স্বচ্ছতা ও সময়ানুবর্তিতাকে নোঙর করেই ১৪ দেশের আলোচনা। ইন্দো-প্যাসিফিকের সব দেশের অর্থনৈতিক উন্নতি, বাণিজ্যিক সহযোগিতাই চিন ঠেকাতে 'বাতিঘর' হতে পারে বলে মনে করছেন কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
=============================