মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাঁকুড়া প্রশাসনিক বৈঠকে
থাপ্পড়ের পর আজকে বাঁকুড়ার দাওয়াই কানমলা। বাঁকুড়া জেলা প্রশাসনিক বৈঠকে এমনই ওষুধ বাতলালেন রাজ্যর মুখ্যমন্ত্রী। তবে আজ জেলা শাসক নন, লক্ষ্য ছিলেন জন স্বাস্থ্য কারিগরী দফতরের কর্তারা। জেলা শাসক বোঝানো চেষ্টা করছিলেন ৮৫ শতাংশ কাজ হয়ে গেছে। তবুও রক্ষা করতে পারলেন না অধস্তনদের। বিতর্কের শুরু পছন্দের লোককে কাজ পাইয়ে দিতে গিয়ে দীর্ঘসূত্রিতায় ভুগছে সরকার।
ছাড় পেলেন না নিজের দলের নেতা, বাঁকুড়ার জেলা সভাধিপতি মৃত্যুঞ্জয় মুর্মু নিজেও। হাটে হাঁড়ি ভাঙতে না চাইলেও মুখ্যমন্ত্রী যতটুকু বললেন সেটাই যথেষ্ট। টার্গেট সেই পছন্দের ঠিকাদারকে টেন্ডার পাইয়ে দেওয়া পূর্ত কর্মাধক্ষ্য শিবাজী ব্যানার্জি।
তবে মুখ্যমন্ত্রী জানিয়ে দিলেন, আগের মত, জেলার নেতাদের কথায় ডিএম এসপির বদল হবে না। দলের কর্মীদের থেকে এবার কি কাজ তুলতে অফিসারদের ওপরেই বেশি নির্ভরশীল হচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী?