মাস্টার মাইন্ড পার্থ, কিং-পিন মানিক, চার্জশিটে জানালো ইডি
নিয়োগ দুর্নীতির মাস্টার মাইন্ড পার্থ চট্টোপাধ্যায়। আর কিং-পিন মানিক ভট্টাচার্য। নিয়োগ দুর্নীতির টাকা যেত ওপর মহলেও।
আদালতে চার্জশিটে দিয়ে জানিয়েছে ইনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট। প্রায় ৬হাজার পাতার নথি ভর্তি একটি ট্র্যাঙ্কও জমা দেওয়া হয়েছে আদালতে।
ইডি ট্যুইটে জানিয়েছে,
(ইডি ট্যুইট...)
পশ্চিমবঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য, এবং তার পরিবারের সদস্যদের ৬১ টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট এবং মিউচুয়াল ফান্ড মিলিয়ে ব্যাঙ্ক ব্যালেন্সের আকারে ইডি ৭.৯৩ কোটি টাকা মূল্যের অস্থাবর সম্পত্তি অস্থায়ীভাবে বাজেয়াপ্ত করেছে। মোট বাজেয়াপ্তের পরিমাণ দাঁড়াল ১১১কোটি টাকা।
আদালতে ইডি জানিয়েছে, মোট অঙ্ক আরও বাড়তে পারে। প্রাইমারি শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান মানিক ভট্টাচার্যকে গ্রেফতারের ৫৮ দিনের মাথায় চার্জশিট জমা দিল ইডি। দেড়শ' পাতার চার্জশিটে রয়েছে, মানিক ভট্টাচার্য ছাড়াও মানিকের স্ত্রী শতরূপা ভট্টাচার্য, মানিকের ছেলে সৌভিক ভট্টাচার্য ও তাঁর দুই কোম্পানির নাম, তৃণমূল ঘনিষ্ঠ শিক্ষা ব্যবসায়ী তাপস মণ্ডলের নাম
দেড়শো পাতার চার্জশিটে ৬০ জন সাক্ষীর জবানবন্দী নথি ভূক্ত করা হয়েছে। চার্জশিটে জানানো হয়েছে, নিয়োগ দুর্নীতির কিং পিন মানিক ভট্টাচার্য। তিনিই ঠিক করেছিলেন।
কিভাবে নিজের প্রভাব খাটিয়ে টাকা তোলা হত
নিয়োগ দুর্নীতির টাকা কিভাবে অনত্র সরানো হত,
কিভাবে কোথায় কোথায় বিনিয়োগ করা হত
ইডির দাবি, পেশাদার অপরাধীর মতই, ষড়যন্ত্রের জাল বিছিয়েছিলেন মানিক ভট্টাচার্য। ইডির অভিযোগ সরকারি ক্ষমতা ও পদ ব্যবহার করে প্রাইমারির নিয়োগে সরাসরি টাকার বিনিময়ে অযোগ্যদের নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছিল। বিভিন্ন জেলায় ছড়িয়ে রেখেছিলেন ষড়যন্ত্রের জাল। নিজের ছেলের নামে দুটি কোম্পানিতে সেই টাকা ঢুকেছে।
মানিকের স্ত্রী শতরূপার সঙ্গে জয়েন্ট অ্যাকাউণ্টে নাম পাওয়া গেছে মৃত ব্যক্তির। যার মৃত্যুর তিন বছর পরও ঐ অ্যাকাউন্ট সচল ছিল। অর্থাৎ টাকার জমা পড়া আর উইথড্র করা হয়েছে। যিনি ভট্টাচার্য পরিবারের অনাত্মীয়। এমন একাধিক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউণ্টের হদিশ পাওয়া গেছে। ইডির প্রশ্ন এই সব অ্যাকাউন্ট দিয়ে সাইফন হত নিয়োগ দুর্নীতির টাকা।
আর সেই সব টাকার একটা বড় অংশ পৌছাত ওপর তলায়।
এখন প্রশ্ন কে এই ওপরতলা? যিনি নিয়োগ দুর্নীতিতে সবচেয়ে বেশি লাভবান হয়েছেন? এই ওপরতলা কি তিনিই ? যিনি নিয়োগ দুর্নীতির সব জেনেও চুপ করে বসেছিলেন। যার সুপারিশে গত বিধানসভা নির্বাচনে জেতা সিটের ক্যান্ডিডেটকে সরিয়ে ঐ আসন থেকে জিতিয়ে আনা হয় মানিক ভট্টাচার্যকে?
তিনিই কি? যার নাম না করে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় আদালতে মন্তব্য করতে বাধ্য হন ঢাকি সমেত বিসর্জন করে দেব।
Tags:
Partha Chatterjee
SSC recruitment scam
Madhyom
bangla news
Bengali news
Recruitment
Teacher Recruitment scam
Minister Partha Chatterjee
Manik Bhattacharya
Chargesheet
partha chatterjee news
partha chatterjee on ssc
partha chatterjee latest news
partha chatterjee tmc
partha chatterjee news update
Recruitment scam
arpita mukherjee partha chatterjee
teacher recruitment scam in west bengal
Bengal Recruitment scam
recruitment scam in west bengal
school recruitment scam
teacher recruitment in west bengal
ssc teacher recruitment scam
TET Recruitment Scam
manik bhattachrya
manik bhattacharya ed
manik bhattacharya mla tmc
manik bhattacharya news
manik bhattacharya arrested
TET Recruitment
west bengal school teachers recruitment scam
manik bhattacharya primary
manik bhattacharya tet scam
manik bhattacharya news update
manik bhattacharya latest news
mastermind partha
partha mastermind
king pin Manik
manik the king pin
ed chargesheet
chargesheet submit
ed files chargesheet
chargesheet against manik
chargesheet against manik bhattacharya
ed chargesheet against partha chatterjee