সমীক্ষায় কেন্দ্রীয় দল, রাতারাতি নাম বদলের নির্দেশ রাজ্যের
Suvendu on PMAY: সমীক্ষায় কেন্দ্রীয় দল, রাতারাতি নাম বদলের নির্দেশ রাজ্যের
প্রকল্পের নাম বদলে আটকে যাবে বরাদ্দ
বিধানসভায় দাঁড়িয়ে আগেই বলেছিলেন। কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম বদলে নিজের প্রকল্প বলে চালানোর মুখ্যমন্ত্রীর কৌশল নিয়ে। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা এরপর চিঠিও দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রীর দফতরে। কিছুদিন আগে মুখ্যামন্ত্রী দাবি করেছিলেন, কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম বদলের কারণ নাকি বাঙালিকে বোঝাতে সুবিধা
অথচ দিল্লি সরকারের একটা চিঠিই বদলে দিল সব, এখন তড়িঘড়ি নাম মোছা আর নাম লেখা হচ্ছে। মোছা হচ্ছে "বাংলার বাড়ি"। নাম লেখা হচ্ছে "প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা"। মোছা হচ্ছে "জলস্বপ্ন"। সেখানে লেখা হচ্ছে "জল জীবন মিশন"। অর্থাৎ যে সব কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম বদলে রাজ্যে নতুন করে নামকরণ করা হয়েছিল
কি আছে ঐ চিঠিতে?
কেন্দ্রীয় প্রকল্পের কাজ খতিয়ে দেখতে রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় টিম।
(তাঁরা) রাজ্যে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি দেখবেন।
সেই অনুযায়ী বরাদ্দ অনুমোদনের সুপারিশ করবেন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রককে।
কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম বদল করলে অর্থবরাদ্দ বন্ধ করে দেবে সরকার।
এরপরই নড়ে চড়ে বসেছে রাজ্য সরকার। এখন চলছে প্রকল্পের নাম মোছার কাজ। বিরোধীদের আশঙ্কা এই কাজকেও না ১০০ দিনের কাজ বলে চালিয়ে দেয় রাজ্য!এর আগেও কেন্দ্রের সরকারের পক্ষ থেকেও একাধিকবার বিভিন্ন মন্ত্রক রাজ্যকে জানিয়েছিল কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম বদল চলবে না। তখন বিশেষ গুরুত্ব দেয়নি রাজ্য সরকার। রাজ্য সফরে এসে বিজেপি সর্ভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডাও তাঁর অসন্তোষের কথা জানিয়েছিলেন। পরবর্তীতে একই কথা বার বার বলেছেন রাজ্যে বিজেপি নেতৃত্ব। ১০০ দিনের প্রকল্পে হিসেব দিতে না পারায়, হিসেবে অসঙ্গতি থাকায় মনরেগার টাকা আটকে দেয় দিল্লি। এরপরই কানে জল ঢুকছে রাজ্য সরকারের।যে আশঙ্কার কথা বলেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা সেটাই সত্য হতে চলেছে।
প্রকল্পের নাম বদলে আটকে যাবে বরাদ্দ
সমীক্ষায় কেন্দ্রীয় দল, রাতারাতি নাম বদলের নির্দেশ রাজ্যের