মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত অগাস্টের ২৩ তারিখে চাঁদের মাটিতে পা রেখেছিল ল্যান্ডার বিক্রম। যা নিয়ে দেশ-বিদেশের শুভেচ্ছার বন্যা বয়ে গিয়েছিল। জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনেও (G20 Summit) ভারতের সেই মহাকাশ চন্দ্রাভিযানের সাফল্যকে কুর্নিশ জানালেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট (G20 Summit)। এর পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে আলোচনা হয়েছে যৌথভাবে মহাকাশে মানুষ পাঠানোর বিষয়ে।
শুক্রবারই বৈঠক হয় মোদি-বাইডেনের (G20 Summit)
প্রসঙ্গত, চলতি জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে (G20 Summit) যোগ দিতে শুক্রবারই ভারতে মাটিতে পা রাখেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। সে সময়ে প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে তাঁর দ্বিপাক্ষিক (G20 Summit) বৈঠক হয়। জানা গিয়েছে শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা ৪৫ মিনিটে এই বৈঠক শুরু হয়, শেষ হয় রাত ৮টা ৩৭ মিনিটে। এই সময়ের মধ্যে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, মহাকাশ, প্রতিরক্ষা সমেত দুই দেশের সম্পর্কের একাধিক বিষয়ে আলোচনা হয়। সূত্রের খবর, আলোচনায় উঠে এসেছে ২০২৪ সালে ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যৌথভাবে নভশ্চর পাঠাবে, ২০২৩ সালের শেষের দিকে চূড়ান্ত পরিকল্পনা গৃহীত হবে দুই দেশের মহাকাশ অভিযানের (G20 Summit)।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আর্টেমিস্ট চুক্তিতে যুক্ত হয়েছে ভারত (G20 Summit)
জানা গিয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আর্টেমিস্ট (G20 Summit) চুক্তিতে যুক্ত হয়েছে ভারত। কয়েক মাস আগেই মোদির আমেরিকার সফরে, প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিক সম্মেলনে জানিয়ে দেন, ‘‘আমরা সম্মত হয়েছি চুক্তি করার বিষয়ে। মহাকাশে পারস্পরিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে এটা নতুন পদক্ষেপ।’’ এই চুক্তির ফলে মহাকাশ অভিযানে দুই দেশ একে অপরকে সাহায্য করবে অর্থাৎ নাসার চন্দ্রাভিযান বা মঙ্গল অভিযানে (G20 Summit) ভারত সাহায্য করবে। ভারত ছাড়াও এই চুক্তিতে রয়েছে আরও ২৩টি দেশ। সফল মহাকাশ অভিযান করতে যন্ত্রাংশ, বিজ্ঞানী সমেত তথ্য এবং প্রযুক্তি দিয়ে একে অপরকে সাহায্য করাই এখন লক্ষ্য। প্রায় পাঁচ দশক আগে চাঁদে মানুষ পাঠিয়েছিল নাসা, তারপর থেকে সেভাবে কোনও উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এবার ফের একবার চাঁদে স্থায়ী ভাবে ঘাঁটি গড়ার পরিকল্পনা শুরু করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আলোচনা চলছে সেখানে স্পেস সেন্টার কীভাবে স্থাপন করা যায় তা নিয়ে। তবে আপাতত নাসা চাঁদের কক্ষপথে (G20 Summit) একটি স্থায়ী অর্বিটার কে স্থাপন করবে।
দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।
+ There are no comments
Add yours